মাননীয় প্রধানমন্ত্রী,
আমি বিশেষ্য
বিশেষন দিয়ে তোষামোদি করতে জানিনা। তাই সরাসরি আমার কিছু না বলা কথা এবং
কিছু হতভাগা মুক্তিযোদ্ধাদের করুন ইতিহাস আপনার সদয় অবগতির জন্য মিডিয়ার
সাহায্য নিতে বাধ্য হলাম।
আপা, আমি একজন মুক্তিযোদ্ধা। মুজিবনগরে প্রশিক্ষণ নেয়া যোদ্ধা।
স্বাধীনতাত্তোর বাংলাদেশে ১৯৭২ সালের ২রা মার্চ জাতিরজনক বংগবন্ধু/বাংলাদেশের প্রথম প্রধানমন্ত্রী শহীদ তাজুদ্দিন আহমেদ একজন মুক্তিযোদ্ধা হিসেবেই ১০ মিনিটের নির্দেশে ভূমি মন্ত্রণালয়ে চাকুরী প্রদান করেছিলেন। ৭ দিন কি ৮ দিন পায়ে হেটে না খেয়ে মুজিবনগরে গিয়ে মুক্তিযুদ্ধের প্রশিক্ষণ নিয়েছিলাম একটি স্বাধীন সার্বভৌম জাতিরাষ্ট্র প্রতিষ্ঠার নেশায়।
এ নেশা সাড়ে সাত কোটি মানুষের রক্তে মাংসে অস্তিত্বে মগজে সেলের মত বিধেছিল ১৯৭১ সালের ৭ই মার্চ "পশ্চিমা হানাদার বাহিনীর হাত থেকে বাংলাকে মুক্ত করতে হবে"
জাতিরজনকের এই উদাত্ত আহবানে সারা দেয়া কী ভুল সিদ্ধান্ত ছিল? তাই আমি মুক্তিযোদ্ধা। নামবিহীন অস্তিত্ববিহীন মুক্তিযোদ্ধা! নাম বদলে দিলাম। মোঃ মোকতেল হোসেন থেকে নাম বদলে হয়ে গেলাম মোকতেল হোসেন মুক্তি।
পরবর্তীতে জাতিরজনক বঙ্গবন্ধু ১৩ই এপ্রিল ১৯৭২ সালে মন্ত্রী পরিষদ গঠন করে প্রধানমন্ত্রী হলে মাদারীপুরের কৃতি সন্তান মহান মুক্তিযুদ্ধের অন্যতম সংগঠক খাদ্যমন্ত্রী প্রয়াত ফনি ভূষন মজুমদারের অনুস্বাক্ষরে বঙ্গবন্ধু প্রধানমন্ত্রী ত্রাণ তহবীল থেকে এক হাজার টাকার অনুমোদন (মাদারীপুর মহকুমা প্রশাসক অফিসে) এবং ৩ বান ঢেউ টিন প্রদান করেন।
ভূমি মন্ত্রণালয়ের কর্মচারীদের রেকর্ডে একজন মুক্তিযোদ্ধার কোটায় আমার চাকুরী হয়েছিল। স্বাধীন বাংলাদেশের সচিবালয়ে আমিই ভূমি মন্ত্রণালয়ের প্রথম নিয়োগপ্রাপ্ত কর্মচারী ছিলাম। আমার ডিউটি ছিল জননেত্রী শেখ হাসিনার ফুফা, বঙ্গবন্ধুর ভগ্নিপতি, সাবেক চীপ হুইপ আলহাজ্ব হাসনাত আব্দুল্লাহ সেরনিয়াবাত এর গর্বিত পিতা, যুবলীগের প্রতিষ্ঠাতা শেখ ফজলুল হক মনি ভাইয়ের শ্বশুর, সাংসদ ব্যারিষ্ঠার তাপসের নানা সাবেক কৃষক লীগের সভাপতি ভুমি মন্ত্রী ও পরবর্তীতে পানি সম্পদ মন্ত্রী শহীদ আব্দুর রব সেরনিয়াবাতের বাসায়।
ইতিহাসের ঘৃণ্য কালো অধ্যায় ১৫ঈ আগস্টের মধ্যযূগীয় বর্বর হত্যাকান্ডের লাশ দেখে আমি পাগল হয়ে যাই। পিজি হাসপাতালে আমার ৩ মাস চিকিতসা চলে এবং সে তিন মাসের বেতন ভূমি মন্ত্রণালয় কর্তন করে। এ কথা সকলেই জানেন।
আমি ভারতের প্রশিক্ষনপ্রাপ্ত মুক্তিযোদ্ধা। আমার ঘরের সব কাগজপত্র আমার ভাইদের শিক্ষার সনদ, জমির দলিল দস্তাফেজ সমূহ সব মানসিক ভারসাম্য হারিয়ে ছিড়ে ফেলি। আমার পরিবারের সব আমি ধংস করে ফেলেছিলাম। ভুমি মন্ত্রনালয় তার প্রমান।
আমি মন্ত্রীকে এসব কথা বলাতে আমাকে অপমান করতে পারেন না। আমি প্রবাসে থাকি। আমাকে আবেদনের সুযোগ না দিয়ে অপমান করার অধিকার মন্ত্রীর নাই। তিনি আমার দরখাস্ত গ্রহন করা ও না করার অধিকার রাখেন কিন্তু মেজর জেনারেল সুবিদ আলীর নির্দেশে আমাকে অপমান করতে পারেন না। তিনি আমার আবেদনে লিখেছেন
“যেহেতু আবেদনকারী বহুবার দেশে এসেছিলেন এবং আবেদন করেন নি তাই তার আবেদন গ্রহন করা গেল না”
তিনি মেজর জেনারেল সুবিদ আলীর শিখানো কথা মত বললেনঃ ৪৫ বছর পরে মুক্তিযোদ্ধা হতে এসেছে। বের করে দেন”।
আমি কেবল মুক্তিযোদ্ধাই নই, একজন সক্রিয় আওয়ামি যোদ্ধা। মুক্তিযুদ্ধ ছাড়া আমার জীবনে অন্য কোন বিষয় কাজ করেনি এবং এ মুক্তিযুদ্ধ বংগবন্ধ ও আওয়ামী লীগই আমার ধ্যান ধারনা চিন্তা চেতনা আদর্শ এ কথা প্রমান করে আমার ৬০ হাজার প্রায় লীফলেটস, ব্যানার ও পোষ্টার এশিয়ায় ইন্টারনেট চালু হবার পর থেকেই কার বিনা প্ররোচনায় করে এসেছি। শুধু তাই নয় আমি ২০০ ওয়েব সাইট ও ব্লগ মেইনটেইন করি যা’শুধু যুদ্ধাপরাধী মুক্তিযুদ্ধ ও বঙ্গবন্ধু ও আওয়ামী লীগ সংক্রান্ত। এ সকল ছবি ও ব্লগ/ওয়েবসাইটগুলোই প্রমান করে যে আমি মুক্তিযুদ্ধ নিয়ে রীতিমত একজন বদ্ধ উন্মাদসম গবেষক।Just write my name on the google search engine where you’ll get real Identity of mine “write Moktel Hossain Mukthi or muktimusician.এ ছাড়াও আমি একজন একনিষ্ঠ অনলাইন আওয়ামী যোদ্ধা। মালদ্বীপের বঙ্গবন্ধু পরিষদ এবং আওয়ামী লীগের প্রতিষ্ঠাতা ও সভাপতি, মালদ্বীপের মাটিতে আমিই সর্ব প্রথম মুক্তিযুদ্ধ বঙ্গবন্ধু এবং পাকিস্তানের ৩০ লক্ষ বাঙ্গালী হত্যাযজ্ঞের বিরুদ্ধে প্রকাশ্য জনসভায় বক্তৃতা প্রদান করে পাকিস্তান হাই কমিশনের মামলা খাওয়া একজন মালদ্বীপ সরকারের শিক্ষক। মন্ত্রী মহোদয় এ সব পরিচয় জানার পরেও বলেন নি যে আপনি বসেন বা কিছু বরং তাঁর আচার ব্যবহার এতই রুঢ় ছিল যা’ শিবির বা জামাতের কারো সাথে করছেন বলে অনুমেয়। আমার সাথে ভদ্র ভাষায় কথাও বলেন নি। এক পর্যায়ে জেনারেল সুবিদ আলীর কথায় তিনি আমাকে ঘাড় ধরে তাঁর কক্ষ থেকে বেড় করে দেয়ার কথা বলেন এবং অতঃপর.........।।
তিনি মন্ত্রী না হলে হয়তো সেখানেই কোন দুর্ঘটনা ঘটে যেতো। আমি আমার নিজেকে নিয়ন্ত্রন করে চলে আসি।
আমার সহযোদ্ধারা এখনো অনেকেই বেচে আছেন। ড: গোলাপ আমার সাথের একই ক্যাম্পের যোদ্ধা। আওয়ামি যোদ্ধা।
মুক্তিযোদ্ধা বিষয়ক মন্ত্রী সব সময় প্রচন্ড মিথ্যা কথা বলেন। যা' মিডিয়া ও বক্তৃতায় বলেন, বাস্তবের সাথে তার কোন মিল নেই; তিনি যা বলেন সব মিথ্যা কথা মিথ্যা তথ্য। এখনো বহু আসল মুক্তিযোদ্ধার নাম তালিকাভুক্ত করতে পারেনি অথচ তিনি বক্তৃতায় ঘোষনা করলেন সকল জীবিত মুক্তিযোদ্ধাদের কথা রেকর্ড করা হবে। আসল অনেক মুক্তিযোদ্ধার নামই সংগ্রহ করতে পারেন নি-তিনি কিভাবে এ ঘোষনা প্রদান করেন?
তার দেয়া সব তথ্য জাতিকে বিভক্ত করছে; মহান মুক্তিযুদ্ধের চেতনা কলঙ্কিত হচ্ছে। নতুন তালিকা প্রণয়নের নামে এগুলো প্রতারণা। মুক্তিযোদ্ধা বিষয়ক মন্ত্রী মিথ্যাচার করছেন। মিডিয়া, দেশবাসী এমন কি মাননীয় প্রধানমন্ত্রীকে প্রতারণা করছেন । দেশের প্রত্যন্ত অঞ্চলে উপজেলা ও জেলাসমূহে যে দুর্নীতি চলছে, যে সনদ ও মুক্তিযোদ্ধা যাচাই বাছাইয়ের নামে ব্যবসা বাণিজ্য শুরু হয়েছে তাতে আওয়ামী লীগের বিগত বছরগুলোর সকল সফলতা এমন কি মহান মুক্তিযুদ্ধে আওয়ামী লীগের যে অবদান সব মলিন হয়ে যাবে এই মুক্তিযুদ্ধ বিষয়ক মন্ত্রীদের মত স্বজনপ্রীতি দুর্নীতি গ্রস্থ নেতা/কমান্ডারদের কারনে। কারন আপনি আদর্শিক কারনে মুক্তিযুদ্ধের ইতিহাস সংরক্ষন ও মুক্তিযোদ্ধাদের মূল্যায়ন করছেন। সমস্ত মন্ত্রী এম পি দের তৃনমূলের সাথে কোন সম্পর্ক নেই। ক্ষমতা ও অর্থ সম্পদ শালী মধ্য শ্রেণীর নেতা যার মধ্যে অর্ধেকই প্রায় জামাত শিবির ও বি এন পি, তাদের সাথে তাল মিলিয়ে, হাত মিলিয়ে আমার মত পাগল ছাগল নিবেদিত ত্যাগি সৎ নিষ্ঠাবান অভিজ্ঞ উচিত কথাবলার প্রকৃত মুক্তিসেনাদের এভাবেই তারা অপমান তাচ্ছিল্য করে দূরে সরিয়ে রাখে। যে কারনে ছাত্রলীগের ছেলেদের সেনাবাহিনী নৌ বাহিনী বিমান বাহিনী পুলিশ বিজিবি ও অন্যান্য সরকারী ভালো পদে চাকুরী হয় না।
কারন ওরা ত টাকা দিতে পারবে না। দলীয় ছাত্র লীগের ছেলেদের নিকট টাকা চাইতেও পারে না; যদি আবার নেত্রীকে বলে দেয় বা জানিয়ে দেয়। তাই গোপনে আওয়ামী লীগের নেত্রীর বিশ্বাসী নেতাগন গোপনে চাকুরী প্রদান করে, স্কুল কলেজ বিশ্ববিদ্যালয়ে ছাত্র ছাত্রীদের ভর্তির সুপারিশ ও তদবীর করে জামাত বি এন পির ছেলে মেয়েদের । কারন টাকা পাওয়া যাবে।
উত্তরা ও এয়ারপোর্ট থানা এলাকায় আমার বাস। আমার জানা মতে ঠিক আমারই মত ত্যাগি জীবনবাজী রেখে নৌকার জন্য ভোট সংগ্রহ কারীর একটি মেয়েকে বঙ্গ মাতা স্কুলে ভর্তির জন্য কি না করেছে? মায়া ভাই পর্যন্ত বিষয়টি জানতেন। সে মেয়েটি সুযোগ পায়নি; দেখা গেছে-ঢাকা এয়ারপোর্ট ও বিমানে চাকুরীরত জামাত বি এন পির ছেলে মেয়েরা অজানা রহস্যের কারনে সবাই সুযোগ পেয়ে গিয়েছে।
এর নাম স্বাধীনতা? মুক্তিযুদ্ধ? আওয়ামী লীগ?
এত সে বঙ্গবন্ধুর নৌকা ডুবানোর দুরদন্ত শয়তানী মাঝি খন্দকার মোস্তাক আহমেদ, শাহ মোয়াজ্জেম হোসেন, চাষী মাহবুবুল আলম, নূরুল ইসলাম, কে এম ওবায়দুর রহমান তাহের উদ্দিন ঠাকুরদের চেয়ে একটূ কম নয়।
আমিই হলাম বাঙ্গালী জাতির মধ্যে সবচেয়ে কুলাঙ্গার। ধিক্রিত অবহেলিত লাঞ্ছিত মূর্খ বেয়াকুপ বেয়াক্কেল আহাম্মদ বোকা গাধা । না পারলাম প্রাণ খুলে হাসতে না পারলাম দুটি কন্যা সন্তানকে প্রাণ খুলে হাসতে। কি লাভ হল? এ স্বাধীনতায়? যে স্বাধীনতা আমার অস্তিত্বকে স্বীকৃতি দেয় না; সে স্বাধীনতাকে আমি কেন স্বীকৃতি দেব? রাষ্ট্রই যদি আমাকে নাগরিক হিসেবে স্বীকৃতি না দেয়, আমি কেন রাষ্ট্র হিসেবে স্বীকৃতি দেবো? কেউ দেবে না। এটাই নিয়ম, এটাই লজিক। জানি আমি এতে হবো রাষ্ট্রদ্রোহী। তাও মন্দ কী? একটা কিছু ত হবো? আওয়ামী লীগের একজন মন্ত্রী একজন মুক্তিযোদ্ধাকে ঘাড় ধরে বেড় করে দেয়?? এ স্বাধীনতার অর্থ কী? কেন পেলাম? কি আশায় স্বাধীন হলাম? কিসের নেশায় নৌকা নৌকা মুজিব মুজিব করে জীবনের শেষ অবস্থানটুকুকে ধূলিসাৎ করে দিয়ে নির্বাসিত হলাম এই দ্বীপ রাজ্য মালদ্বীপে । ভুল কোথায়? ভুল তো আছেই হয়তো জানিনা জীবনের কোথায় কোন সিদ্ধান্তে বড় রকমের ভুল ছিল। তাই ভুলের মাশুল দিয়ে গেলাম ৬৫ বছর বয়সের মুক্তিযোদ্ধা মোকতেল হোসেন মুক্তি।
ভুল তথ্য দিচ্ছেন। এর সমাধান চাই। এর একটি পরিস্কার ব্যাখ্যা চাই; সত্যের জয় হবে; তাই চাই; জাতিরজনকের নাম ভাঙ্গিয়ে কেউ ক্ষমতায় থেকে বঙ্গবন্ধুর সৈনিকদের নিয়ে রঙ তামাশা করবে; মুক্তিযোদ্ধা নির্ধারণের নামে ব্যবসা করবে, এর জন্য যুদ্ধে যাইনি, এর জন্য ৩০ লক্ষ বাঙ্গালী শহীদ হয়নি; এর জন্য ২ লক্ষ ৪০ হাজার মা বোনের ইজ্জত হারায়নি। আসল মুক্তিযোদ্ধাদের তালিকাই করতে ব্যর্থ মোজাম্মেল হক।
এই মিথ্যাচারের জন্য আল্লাহ্ বিচার করবেন রোজ হাসরের দিন। মহান আল্লাহর বিচারে কারো হাত নেই। আল্লাহর উপরে কোন মন্ত্রী নেই; আল্লাহর উপরে বিচারক নেই; রোজ হাসরের থেকে শক্তিশালী ক্ষমতাবান কোন আদালত নেই। বহু আসল মুক্তিযোদ্ধা এখনো তালিকার বাইরে এবং এ সমস্যা আগামী ১০০ বছরেও কোন সরকার সমাধান করতে পারবে না। ভুয়া মুক্তিযোদ্ধাদের কথা রেকর্ড হবে ।
মন্ত্রী নিজেও জানে না যে উপজেলা জেলা গুলোতে এই তালিকা নিয়ে কি পরিমান টাকার ছাড়াছড়ি চলছে? কি পরিমান ব্যবসা করছে নব্য থানা কমান্ডারগণ। এমন কোন উপজেলা নেই যেখানে সত্যকারের মুক্তিযোদ্ধা বাদ পড়ে নাই এবং ভূয়া মিথ্যা তথ্য প্রদানকারী মন্ত্রীর ক্ষমতা বলে নয়তো এম পির ক্ষমতা বলে অথবা উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তার ক্ষমতা বলে নতুন তালিকায় নাম লিখিয়েছে। এমন প্রমান আমার গ্রামে আমার ইউনিয়নে রয়েছে। আমি ত অন্যের ক্কথা শূনে এ সব লিখিনি ভাই।ফুরিয়ে যাচ্ছে ৭১ এর সোনার ছেলে মেয়েরা, বেচে থাকবে শুধু ৭১ এ জন্ম নেয়া নব্য মুক্তিযোদ্ধারা, যারা লক্ষ টাকায় মুক্তিযুদ্ধের সনদ কিনে মুক্তিযোদ্ধা হয়েছে। আমরা মুজিবনগরে (ভারতে) প্রশিক্ষণপ্রাপ্ত মুক্তিযোদ্ধা এর চেয়ে বড় পরিচয়ের প্রয়োজন আছে বলে মনে করি না। মাননীয় প্রধান মন্ত্রীর বিশেষ সহকারী ডঃ আব্দুস সোবহান গোলাপ ভারতের চাদপাড়া এবং পরবর্তীতে ব্যারাকপুর মুক্তিযোদ্ধা প্রশিক্ষণ শিবিরে প্রশিক্ষণ নেয়া মুক্তিযোদ্ধা এবং আমরাও একই সময়ে একই শিবিরে একই কমান্ডারের অধীন প্রশিক্ষণ নেয়া মুক্তিযোদ্ধা। ডঃ আব্দুস সোবহান গোলাপের নাম যদি মুক্তিযোদ্ধা সংসদের তালিকায় থাকতে পারে, তবে আমাদের নাম থাকবে না কেন? শুধু আমরা নই, সারা বাংলাদেশে বহু অখ্যাত অপরিচিত অশিক্ষিত অজো পাড়া গায়ে ছড়িয়ে ছিটিয়ে থাকা বহু প্রকৃত মুক্তিযোদ্ধাদের নাম এখনো তালিকাভুক্ত হয়নি। বহু মুক্তিযোদ্ধা ইতোমধ্যেই পরলোকগমন করেছেন, কোন স্বীকৃতি ও সুযোগ সুবিধা ভোগ না করেই তারা চলে গেছেন বাঙ্গালী জাতিকে মহান স্বাধীনতা প্রদান করে। তাদের নাম কে তালিকাভুক্ত করবে? কেন একটি সঠিক তদন্ত কমিটি কর্তৃক সারা দেশে মুক্তিযোদ্ধাদের তালিকা করা হয়নি? এ প্রশ্ন সরকার ও দেশবাসীর কাছে। আমরা মনে করি মহান মুক্তিযুদ্ধের নেত্রিত্বদানকারী দল হিসেবে জাতিরজনক বংগবন্ধু কন্যা শেখ হাসিনার সরকারের এ মহান দায়িত্ব মুক্তিযোদ্ধাদের জীবদ্ধশায় সম্পন্ন করা উচিত। সবাই শেয়ার করুন, মুক্তিযোদ্ধাদের প্রতি সত্যিকারে শ্রদ্ধা থাকে।
আমার সার্টিফিকেট দরকার নাই। কোন ভাতার দরকার নাই। আপনি মুসলমান দাবী করলে আমি কেন করবো না? আমিওত নামাজ পড়ি? মন্ত্রী আমাকে অপমান করতে পারে না। তার চেয়ে আওয়ামী লীগের জন্য আমার অবদান সেই ৬৯ থেকে অদ্যাবধি তিল পরিমান কম নয়; বঙ্গবন্ধু আমাকে চাকুরী দিয়েছিলেন সচিবালয়ে মুক্তিযোদ্ধা হিসেবে। অমুক্তিযোদ্ধা ভাতা পায় এবং তা আওয়ামী লীগের আমলে এবং আওয়ামী লীগের মন্ত্রীর স্বাক্ষরে কেন? আমার কি ইচ্ছে করে না যে আমার সন্তান মুক্তিযোদ্ধার সন্তান হিসেবে বিশ্ববিদ্যালয়ে ভর্তি হোক। আমার সন্তানের কি ইচ্ছে করে না, তার বাবা মুক্কতিযোদ্ধা এ কথা অন্য দশজনের নিকট বলে গৌরব বোধ করতে? মন্ত্রীর ইচ্ছে মত চলতে পারে না; এ সব তথ্য নেত্রীর জানা দরকার। দেশ আজ কোন পথে যাচ্ছে? শেখ হাসিনা কি করতে চাচ্ছেন? আর তার সাঙ্গ পাংগ মন্ত্রী আমলারা কি করছনে? আওয়ামী লীগ কে এরাই ডুবায় আর বাংলার নিরিহ মানুষ খেসারত দেয়। আমার মাদারীপুরের আমার সহযোদ্ধা ভারতে প্রশিক্ষণ নেয়া মুক্তিযোদ্ধারা কেন তালিকায় এলো না? মন্ত্রী শাহজাহান খান সভাপতি, সেখানেও দেখলাম সব মিথ্যাচার সব ভন্ডামী ভূয়া মুক্তিযোদ্ধাদের সাথে তিনি হেসে হেসে গল্প করছেন আর কাগজ স্বাক্ষর করছেন। যারা ৭১ সালে জুন মাসে আমাদের লেফট রাইট দেখে পিটি প্যারেড দেখে টিটিকিরি দিয়েছে, তারা এসেছে মুক্তিযোদ্ধা দাবী করতে এবং মন্ত্রী স্বাক্ষর করে দিলেন? দীদার ভাই@ আল্লাহ্র কছম, আমার সন্তান যদি আমাকে বাবা না বলে আমি সন্তান বলবো না, আমার পিতা মাতা আমাকে সন্তান হিসেবে স্বীকার না করলে আমিও করবো না। মহান স্বাধীনতা যদি আমাকে মুক্তিযোদ্ধা স্বীকৃতি প্রদান না করে আমি কেন স্বাধীনতাকে মেনে নেবো? দেশ স্বাধীন করেছি আমরা, ফসল খাবে নবাগতরা; যে সংজ্ঞা আপনি একজন মুক্তিযোদ্ধার ক্ষেত্রে প্রয়োগ করেন, সেটা আপনার ব্যাপার। আমি মুক্তিযোদ্ধা যুদ্ধ করেছি, দেশ স্বাধীন করেছি; আমি বিজয়কে স্বাধীনতাকে মেনে নিয়েছি স্বীকার করেছি; আপনি স্বাধীনতা; আপনাকেও মেনে নিতে হবে আমি মুক্তিযোদ্ধা। নইলে ত দেশ স্বাধীনই হয়নি। স্বাধীনতা যদি আমাকে মুক্তিযোদ্ধা স্বীকার না করে, আমি কেন স্বাধীনতাকে স্বীকার করবো? আমার অনেক কষ্ট অনেক দুঃখ । সে ১৫ই আগষ্ট থেকে দাউ দাউ করে জ্বলছি। কেউ জানেন না। নেত্রী কিছুটা জানেন। আমি মন্ত্রীকে দেখাবো, তিনি কি করবেন? ক্রস ফায়ার দেবেন, তাতে আমি আরো বিখ্যাত হব; বিশ্ব জানবে শেখ হাসিনার সরকারের উগ্র মেজাজী রগচটা মন্ত্রী মুক্তিযোদ্ধাকে ক্রস ফায়ার দিয়ে মেরেছে। আমার সন্তানেরা আমার লাশ নিয়ে মিছিল করবে; আমি হব আরো জনপ্রিয়। এর পরেও আওয়ামী লীগ করি; কারন ওটা রক্তে অস্তি মজ্বজায় মিশে গেছে।
আজ যারা কালকিনিতে কমান্ডার বলে খ্যাত, এদের অনেকেই মুক্তিযোদ্ধা নয়; এমন কি আমার ইউনিয়ন বাশগাড়ীর সকল মুক্তিযোদ্ধাদের আমার চেয়ে ত অন্য কেউ বেশী চিনে না, জানে না; এমন কি বাছাই কমিটির সভাপতি নৌ মন্ত্রী মোঃ শাহজাহান খানও তাদের চিনেন না। বিগত ১৮ই ফেব্রুয়ারী কালিকিনিতে বাঁশগাড়ি ইউনিয়নের মুক্তিযোদ্ধাদের যাচাই বাছাই হল। আসল মুক্তিযোদ্ধারা এমন কি ব্যারাকপুর মুক্তিযোদ্ধা প্রশিক্ষণ কালীন কমান্ডার হানিফ মাহমুদ ( নিউজিল্যান্ড প্রবাসী ) এর নামও তালিকায় নেই যিনি চাদপাড়া রিসিপশন ক্যাম্পের সহকারী ইনুচারজ ছিলেন। হায়দার বেপারী যিনি স্বাধিনতাত্তোর বাংলাদেশ পুলিশে যোগদান করেন একজন মুক্তিযোদ্ধা হিসেবে এবং ৭১ সালে চাদপাড়া ক্যাম্পের ইনচারজ মাদারীপুর কালকিনি ৩ আসনের প্রথম এম পি (এম সি এ) বীর মুক্তিযোদ্ধা মরহুম এডঃ মতিউর রহমান (মতিভাই) র সাথে তার বাসায় থাকতেন এবং ক্যাম্প অফিসের কাজ করতেন। তার দরখাস্তও মাননীয় মন্ত্রী গ্রহন করেন নি;
বড় কষ্ট পেয়েছি; যারা মুক্তিযোদ্ধা নয়; তাদের সাথে মন্ত্রী মহোদয় হেসে কথা বললেন-গল্প করলেন, তাদের কাগজপত্র স্বাক্ষর করলেন আর যে আসল মুক্তিযোদ্ধা তাকে ফিরিয়ে দিলেন; সে কাদতে কাদতে ফিরে গেল; এ দুঃখজনক ঘটনা বীর মুক্তিযোদ্ধা শাহজাহান খানের দ্বারা সংঘটিত হওয়ায় অবাক বিশ্বয়ে তাকিয়ে ছিলাম এবং লাল বই তে আমার নাম না থাকা সত্বেও আমি কথা বলেছিলাম। ওদের সমর্থন করেছিলাম।
মহান স্বাধীনতা ও মুক্তিযুদ্ধের ইতিহাস বিশেষ করে যারা বঙ্গবন্ধুর অবদানকে অস্বীকার করেছে এবং এখনো করছে, তারা মুক্তিযোদ্ধা হিসেবে সকল সুযোগ সুবিধা পাবে, তাও আবার আওয়ামী লীগ সরকারের ক্ষমতাকালীন এবং আপনার মত মাদারীপুর কাপানো আওয়ামী লীগ নেতা বীর মুক্তিযোদ্ধা মন্ত্রীর সামান্য ভুলের কারনে? এটা ঠিক কিনা? আপনি নিজেই অনুধাবন করুন। আমরা আপনার সুবিবেচনা সুবিচারের প্রত্যাশায় অধির আগ্রহে বসে থাকলাম।
তাছাড়া আঞ্চলিক সমস্যা গুলো আপনি সরাসরি না জেনে কিভাবে সমাধান করবেন? এ মহৎ কাজটি আপনার দ্বারাই সম্পন্ন করতে হবে। সে কারনে বর্তমান বাছাই পদ্ধতি সংস্কার করে পরিবর্তন করে সম্পন্ন করতে হবে।
ভারতে প্রশিক্ষন নেয়া আমার সহযোদ্ধা অনেকেই আর বেচে নেই; তাদের পরিবার বঞ্চিত হল মহান স্বাধীনতার ফসল থেকে। এ কাজ যারা করেছে, তারা তাদের ইচ্ছে মত অর্থ নিয়ে ৭১ এর স্বাধীনতা বিরোধীদের নাম মুক্তিযোদ্ধার তালিকায় লিখে দিয়েছে। যে সমস্যা মাদারীপুরের সকল মুক্তিযোদ্ধাদের কলুষিত করছে, সে সমস্যা কেন্দ্রীয়ভাবে সমাধান হবার নয়; যার যার জেলা উপজেলায়ই সমাধানযোগ্য।
আমার মুক্তিযোদ্ধা হবার সখ নেই মাননীয় প্রধানমন্ত্রী। কিন্তু ঐ আসল মুক্তিযোদ্ধা হতভাগাদের কি হবে? যারা ৭১ এ মুক্তিযুদ্ধের নাম মূখে আনেনি, তারা ভাতা পাচ্ছে, তাদের সংসার ভালো চলছে আর যারা জীবন বাজি রেখে যুদ্ধে গেল, যুদ্ধ করলো তাদের নাম নেই; এ কলঙ্ক এ ব্যর্থতা যে কোন ভাবেই হোক আওয়ামী লীগ সরকারের এবং আপনার উপরই বর্তায় কারন আওয়ামী লীগ মহান মুক্তিযুদ্ধে নেতৃত্ব প্রদান করেছিল।
আপনি আমাদের শেষ ।মহান আল্লাহ্ যেনো আপনার দ্বারা কোন ভুল সিদ্ধান্ত গ্রহনের কলঙ্ক লেপন না করে। আল্লাহ্ আপনাকে সঠিক মুক্তিযোদ্ধাদের চিনহিতকরনে সহযোগিতা করুক।
আমরা মুজিবনগরে (ভারতে) প্রশিক্ষণপ্রাপ্ত মুক্তিযোদ্ধা এর চেয়ে বড় পরিচয়ের প্রয়োজন আছে বলে মনে করি না। মাননীয় প্রধানমন্ত্রী, আপনার বিশেষ সহকারী ডঃ আব্দুস সোবহান গোলাপ ভারতের চাদপাড়া এবং পরবর্তীতে ব্যারাকপুর মুক্তিযোদ্ধা প্রশিক্ষণ শিবিরে প্রশিক্ষণ নেয়া মুক্তিযোদ্ধা এবং আমরাও একই সময়ে একই শিবিরে একই কমান্ডারের অধীন প্রশিক্ষণ নেয়া মুক্তিযোদ্ধা। ডঃ আব্দুস সোবহান গোলাপের নাম যদি মুক্তিযোদ্ধা সংসদের তালিকায় থাকতে পারে, তবে আমাদের নাম থাকবে না কেন?
শুধু আমরা নই মাননীয় প্রধানমন্ত্রী, সারা বাংলাদেশে বহু অখ্যাত অপরিচিত অশিক্ষিত অজো পাড়া গায়ে ছড়িয়ে ছিটিয়ে থাকা বহু প্রকৃত মুক্তিযোদ্ধাদের নাম এখনো তালিকাভুক্ত হয়নি। বহু মুক্তিযোদ্ধা ইতোমধ্যেই পরলোকগমন করেছেন, কোন স্বীকৃতি ও সুযোগ সুবিধা ভোগ না করেই তারা চলে গেছেন বাঙ্গালী জাতিকে মহান স্বাধীনতা প্রদান করে। তাদের নাম কে তালিকাভুক্ত করবে? কেন একটি সঠিক তদন্ত কমিটি কর্তৃক সারা দেশে মুক্তিযোদ্ধাদের তালিকা করা হয়নি? এ প্রশ্ন আমরা কাকে করবো মাননীয় প্রধানমন্ত্রী? আমরা মনে করি মহান মুক্তিযুদ্ধের নেত্রিত্বদানকারী দল হিসেবে জাতিরজনক বংগবন্ধু কন্যা শেখ হাসিনার সরকারের এ মহান দায়িত্ব মুক্তিযোদ্ধাদের জীবদ্ধশায় সম্পন্ন করা উচিত।
আমার লজ্জা করে কাউকে বলতে যে আমাকে মন্ত্রী অপমান করেছে, তোমরা বিচার কর। তাই অনলাইনেই বিচার চাই। মোজাম্মেল আমাকে গায় হাত দেয়নি; মানসিক ভাবে প্রচন্ড আঘাত করেছে, যা'কোটি টাকায় শোধ হবে না; যা' রোজ কিয়ামতের আগ পর্যন্ত আমার অন্তর থেকে মুছবে না। সমাজ সংসার বন্ধু বান্ধব আত্মীয় পরিজন সবাই নিষেধ করছে=মন্ত্রীর বিরুদ্ধে কিছু না লেখার জন্য; ৭১ সালেও ত আমার মা মুক্তিযুদ্ধের নামে কোথায় গিয়ে মারা যাবো, তাই যাবার জন্য উন্মাদ হয়ে এখানে ওখানে ছটোছুটি করা দেখেই মা'বুঝেছিল, ছেলে আমার ভারতে যাবার জন্য পাগল হয়ে গিয়েছে; সেই মায়ের নিষেধ অমান্য করে যখন ভারত যেতে পেরেছি; তখন মায়ের উপরে ত আর কোন আত্মীয় হয় না?
তাই আপনার দেয়া প্রতিশ্রুতির বাস্তবায়ন চাই মাননীয় প্রধানমন্ত্রী। মুক্তিযোদ্ধাদের কেউ অপমান করলে আপনি জাতিকে কথা দিয়েছেন; প্রতিবাদীদের সাথে আপনি আছেন। আমি আমার এ সংগ্রামে আপনার সমর্থন চাই মাননীয় প্রধানমন্ত্রী।
ঘরের ইঁদুর বাধ কাটলে বাঁধ দিয়ে হয়রান হয়ে যাবেন মাননীয় প্রধানমন্ত্রী;
আ ক ম মোজাম্মেল হক কে মন্ত্রী পরিষদ থেকে বরখাস্ত করে জাতিরজনক, মুক্তিযুদ্ধ ও মহান স্বাধীনতার গৌরবকে অক্ষুন্ন রাখুন; আপনার সমস্ত সফলতা মুক্তিযোদ্ধাদের তালিকা প্রণয়নের ব্যর্থতার কালিমায় মলিন হয়ে যাবে মাননীয় প্রধানমন্ত্রী।
আপা, আমি একজন মুক্তিযোদ্ধা। মুজিবনগরে প্রশিক্ষণ নেয়া যোদ্ধা।
স্বাধীনতাত্তোর বাংলাদেশে ১৯৭২ সালের ২রা মার্চ জাতিরজনক বংগবন্ধু/বাংলাদেশের প্রথম প্রধানমন্ত্রী শহীদ তাজুদ্দিন আহমেদ একজন মুক্তিযোদ্ধা হিসেবেই ১০ মিনিটের নির্দেশে ভূমি মন্ত্রণালয়ে চাকুরী প্রদান করেছিলেন। ৭ দিন কি ৮ দিন পায়ে হেটে না খেয়ে মুজিবনগরে গিয়ে মুক্তিযুদ্ধের প্রশিক্ষণ নিয়েছিলাম একটি স্বাধীন সার্বভৌম জাতিরাষ্ট্র প্রতিষ্ঠার নেশায়।
এ নেশা সাড়ে সাত কোটি মানুষের রক্তে মাংসে অস্তিত্বে মগজে সেলের মত বিধেছিল ১৯৭১ সালের ৭ই মার্চ "পশ্চিমা হানাদার বাহিনীর হাত থেকে বাংলাকে মুক্ত করতে হবে"
জাতিরজনকের এই উদাত্ত আহবানে সারা দেয়া কী ভুল সিদ্ধান্ত ছিল? তাই আমি মুক্তিযোদ্ধা। নামবিহীন অস্তিত্ববিহীন মুক্তিযোদ্ধা! নাম বদলে দিলাম। মোঃ মোকতেল হোসেন থেকে নাম বদলে হয়ে গেলাম মোকতেল হোসেন মুক্তি।
পরবর্তীতে জাতিরজনক বঙ্গবন্ধু ১৩ই এপ্রিল ১৯৭২ সালে মন্ত্রী পরিষদ গঠন করে প্রধানমন্ত্রী হলে মাদারীপুরের কৃতি সন্তান মহান মুক্তিযুদ্ধের অন্যতম সংগঠক খাদ্যমন্ত্রী প্রয়াত ফনি ভূষন মজুমদারের অনুস্বাক্ষরে বঙ্গবন্ধু প্রধানমন্ত্রী ত্রাণ তহবীল থেকে এক হাজার টাকার অনুমোদন (মাদারীপুর মহকুমা প্রশাসক অফিসে) এবং ৩ বান ঢেউ টিন প্রদান করেন।
ভূমি মন্ত্রণালয়ের কর্মচারীদের রেকর্ডে একজন মুক্তিযোদ্ধার কোটায় আমার চাকুরী হয়েছিল। স্বাধীন বাংলাদেশের সচিবালয়ে আমিই ভূমি মন্ত্রণালয়ের প্রথম নিয়োগপ্রাপ্ত কর্মচারী ছিলাম। আমার ডিউটি ছিল জননেত্রী শেখ হাসিনার ফুফা, বঙ্গবন্ধুর ভগ্নিপতি, সাবেক চীপ হুইপ আলহাজ্ব হাসনাত আব্দুল্লাহ সেরনিয়াবাত এর গর্বিত পিতা, যুবলীগের প্রতিষ্ঠাতা শেখ ফজলুল হক মনি ভাইয়ের শ্বশুর, সাংসদ ব্যারিষ্ঠার তাপসের নানা সাবেক কৃষক লীগের সভাপতি ভুমি মন্ত্রী ও পরবর্তীতে পানি সম্পদ মন্ত্রী শহীদ আব্দুর রব সেরনিয়াবাতের বাসায়।
ইতিহাসের ঘৃণ্য কালো অধ্যায় ১৫ঈ আগস্টের মধ্যযূগীয় বর্বর হত্যাকান্ডের লাশ দেখে আমি পাগল হয়ে যাই। পিজি হাসপাতালে আমার ৩ মাস চিকিতসা চলে এবং সে তিন মাসের বেতন ভূমি মন্ত্রণালয় কর্তন করে। এ কথা সকলেই জানেন।
আমি ভারতের প্রশিক্ষনপ্রাপ্ত মুক্তিযোদ্ধা। আমার ঘরের সব কাগজপত্র আমার ভাইদের শিক্ষার সনদ, জমির দলিল দস্তাফেজ সমূহ সব মানসিক ভারসাম্য হারিয়ে ছিড়ে ফেলি। আমার পরিবারের সব আমি ধংস করে ফেলেছিলাম। ভুমি মন্ত্রনালয় তার প্রমান।
আমি মন্ত্রীকে এসব কথা বলাতে আমাকে অপমান করতে পারেন না। আমি প্রবাসে থাকি। আমাকে আবেদনের সুযোগ না দিয়ে অপমান করার অধিকার মন্ত্রীর নাই। তিনি আমার দরখাস্ত গ্রহন করা ও না করার অধিকার রাখেন কিন্তু মেজর জেনারেল সুবিদ আলীর নির্দেশে আমাকে অপমান করতে পারেন না। তিনি আমার আবেদনে লিখেছেন
“যেহেতু আবেদনকারী বহুবার দেশে এসেছিলেন এবং আবেদন করেন নি তাই তার আবেদন গ্রহন করা গেল না”
তিনি মেজর জেনারেল সুবিদ আলীর শিখানো কথা মত বললেনঃ ৪৫ বছর পরে মুক্তিযোদ্ধা হতে এসেছে। বের করে দেন”।
আমি কেবল মুক্তিযোদ্ধাই নই, একজন সক্রিয় আওয়ামি যোদ্ধা। মুক্তিযুদ্ধ ছাড়া আমার জীবনে অন্য কোন বিষয় কাজ করেনি এবং এ মুক্তিযুদ্ধ বংগবন্ধ ও আওয়ামী লীগই আমার ধ্যান ধারনা চিন্তা চেতনা আদর্শ এ কথা প্রমান করে আমার ৬০ হাজার প্রায় লীফলেটস, ব্যানার ও পোষ্টার এশিয়ায় ইন্টারনেট চালু হবার পর থেকেই কার বিনা প্ররোচনায় করে এসেছি। শুধু তাই নয় আমি ২০০ ওয়েব সাইট ও ব্লগ মেইনটেইন করি যা’শুধু যুদ্ধাপরাধী মুক্তিযুদ্ধ ও বঙ্গবন্ধু ও আওয়ামী লীগ সংক্রান্ত। এ সকল ছবি ও ব্লগ/ওয়েবসাইটগুলোই প্রমান করে যে আমি মুক্তিযুদ্ধ নিয়ে রীতিমত একজন বদ্ধ উন্মাদসম গবেষক।Just write my name on the google search engine where you’ll get real Identity of mine “write Moktel Hossain Mukthi or muktimusician.এ ছাড়াও আমি একজন একনিষ্ঠ অনলাইন আওয়ামী যোদ্ধা। মালদ্বীপের বঙ্গবন্ধু পরিষদ এবং আওয়ামী লীগের প্রতিষ্ঠাতা ও সভাপতি, মালদ্বীপের মাটিতে আমিই সর্ব প্রথম মুক্তিযুদ্ধ বঙ্গবন্ধু এবং পাকিস্তানের ৩০ লক্ষ বাঙ্গালী হত্যাযজ্ঞের বিরুদ্ধে প্রকাশ্য জনসভায় বক্তৃতা প্রদান করে পাকিস্তান হাই কমিশনের মামলা খাওয়া একজন মালদ্বীপ সরকারের শিক্ষক। মন্ত্রী মহোদয় এ সব পরিচয় জানার পরেও বলেন নি যে আপনি বসেন বা কিছু বরং তাঁর আচার ব্যবহার এতই রুঢ় ছিল যা’ শিবির বা জামাতের কারো সাথে করছেন বলে অনুমেয়। আমার সাথে ভদ্র ভাষায় কথাও বলেন নি। এক পর্যায়ে জেনারেল সুবিদ আলীর কথায় তিনি আমাকে ঘাড় ধরে তাঁর কক্ষ থেকে বেড় করে দেয়ার কথা বলেন এবং অতঃপর.........।।
তিনি মন্ত্রী না হলে হয়তো সেখানেই কোন দুর্ঘটনা ঘটে যেতো। আমি আমার নিজেকে নিয়ন্ত্রন করে চলে আসি।
আমার সহযোদ্ধারা এখনো অনেকেই বেচে আছেন। ড: গোলাপ আমার সাথের একই ক্যাম্পের যোদ্ধা। আওয়ামি যোদ্ধা।
মুক্তিযোদ্ধা বিষয়ক মন্ত্রী সব সময় প্রচন্ড মিথ্যা কথা বলেন। যা' মিডিয়া ও বক্তৃতায় বলেন, বাস্তবের সাথে তার কোন মিল নেই; তিনি যা বলেন সব মিথ্যা কথা মিথ্যা তথ্য। এখনো বহু আসল মুক্তিযোদ্ধার নাম তালিকাভুক্ত করতে পারেনি অথচ তিনি বক্তৃতায় ঘোষনা করলেন সকল জীবিত মুক্তিযোদ্ধাদের কথা রেকর্ড করা হবে। আসল অনেক মুক্তিযোদ্ধার নামই সংগ্রহ করতে পারেন নি-তিনি কিভাবে এ ঘোষনা প্রদান করেন?
তার দেয়া সব তথ্য জাতিকে বিভক্ত করছে; মহান মুক্তিযুদ্ধের চেতনা কলঙ্কিত হচ্ছে। নতুন তালিকা প্রণয়নের নামে এগুলো প্রতারণা। মুক্তিযোদ্ধা বিষয়ক মন্ত্রী মিথ্যাচার করছেন। মিডিয়া, দেশবাসী এমন কি মাননীয় প্রধানমন্ত্রীকে প্রতারণা করছেন । দেশের প্রত্যন্ত অঞ্চলে উপজেলা ও জেলাসমূহে যে দুর্নীতি চলছে, যে সনদ ও মুক্তিযোদ্ধা যাচাই বাছাইয়ের নামে ব্যবসা বাণিজ্য শুরু হয়েছে তাতে আওয়ামী লীগের বিগত বছরগুলোর সকল সফলতা এমন কি মহান মুক্তিযুদ্ধে আওয়ামী লীগের যে অবদান সব মলিন হয়ে যাবে এই মুক্তিযুদ্ধ বিষয়ক মন্ত্রীদের মত স্বজনপ্রীতি দুর্নীতি গ্রস্থ নেতা/কমান্ডারদের কারনে। কারন আপনি আদর্শিক কারনে মুক্তিযুদ্ধের ইতিহাস সংরক্ষন ও মুক্তিযোদ্ধাদের মূল্যায়ন করছেন। সমস্ত মন্ত্রী এম পি দের তৃনমূলের সাথে কোন সম্পর্ক নেই। ক্ষমতা ও অর্থ সম্পদ শালী মধ্য শ্রেণীর নেতা যার মধ্যে অর্ধেকই প্রায় জামাত শিবির ও বি এন পি, তাদের সাথে তাল মিলিয়ে, হাত মিলিয়ে আমার মত পাগল ছাগল নিবেদিত ত্যাগি সৎ নিষ্ঠাবান অভিজ্ঞ উচিত কথাবলার প্রকৃত মুক্তিসেনাদের এভাবেই তারা অপমান তাচ্ছিল্য করে দূরে সরিয়ে রাখে। যে কারনে ছাত্রলীগের ছেলেদের সেনাবাহিনী নৌ বাহিনী বিমান বাহিনী পুলিশ বিজিবি ও অন্যান্য সরকারী ভালো পদে চাকুরী হয় না।
কারন ওরা ত টাকা দিতে পারবে না। দলীয় ছাত্র লীগের ছেলেদের নিকট টাকা চাইতেও পারে না; যদি আবার নেত্রীকে বলে দেয় বা জানিয়ে দেয়। তাই গোপনে আওয়ামী লীগের নেত্রীর বিশ্বাসী নেতাগন গোপনে চাকুরী প্রদান করে, স্কুল কলেজ বিশ্ববিদ্যালয়ে ছাত্র ছাত্রীদের ভর্তির সুপারিশ ও তদবীর করে জামাত বি এন পির ছেলে মেয়েদের । কারন টাকা পাওয়া যাবে।
উত্তরা ও এয়ারপোর্ট থানা এলাকায় আমার বাস। আমার জানা মতে ঠিক আমারই মত ত্যাগি জীবনবাজী রেখে নৌকার জন্য ভোট সংগ্রহ কারীর একটি মেয়েকে বঙ্গ মাতা স্কুলে ভর্তির জন্য কি না করেছে? মায়া ভাই পর্যন্ত বিষয়টি জানতেন। সে মেয়েটি সুযোগ পায়নি; দেখা গেছে-ঢাকা এয়ারপোর্ট ও বিমানে চাকুরীরত জামাত বি এন পির ছেলে মেয়েরা অজানা রহস্যের কারনে সবাই সুযোগ পেয়ে গিয়েছে।
এর নাম স্বাধীনতা? মুক্তিযুদ্ধ? আওয়ামী লীগ?
এত সে বঙ্গবন্ধুর নৌকা ডুবানোর দুরদন্ত শয়তানী মাঝি খন্দকার মোস্তাক আহমেদ, শাহ মোয়াজ্জেম হোসেন, চাষী মাহবুবুল আলম, নূরুল ইসলাম, কে এম ওবায়দুর রহমান তাহের উদ্দিন ঠাকুরদের চেয়ে একটূ কম নয়।
আমিই হলাম বাঙ্গালী জাতির মধ্যে সবচেয়ে কুলাঙ্গার। ধিক্রিত অবহেলিত লাঞ্ছিত মূর্খ বেয়াকুপ বেয়াক্কেল আহাম্মদ বোকা গাধা । না পারলাম প্রাণ খুলে হাসতে না পারলাম দুটি কন্যা সন্তানকে প্রাণ খুলে হাসতে। কি লাভ হল? এ স্বাধীনতায়? যে স্বাধীনতা আমার অস্তিত্বকে স্বীকৃতি দেয় না; সে স্বাধীনতাকে আমি কেন স্বীকৃতি দেব? রাষ্ট্রই যদি আমাকে নাগরিক হিসেবে স্বীকৃতি না দেয়, আমি কেন রাষ্ট্র হিসেবে স্বীকৃতি দেবো? কেউ দেবে না। এটাই নিয়ম, এটাই লজিক। জানি আমি এতে হবো রাষ্ট্রদ্রোহী। তাও মন্দ কী? একটা কিছু ত হবো? আওয়ামী লীগের একজন মন্ত্রী একজন মুক্তিযোদ্ধাকে ঘাড় ধরে বেড় করে দেয়?? এ স্বাধীনতার অর্থ কী? কেন পেলাম? কি আশায় স্বাধীন হলাম? কিসের নেশায় নৌকা নৌকা মুজিব মুজিব করে জীবনের শেষ অবস্থানটুকুকে ধূলিসাৎ করে দিয়ে নির্বাসিত হলাম এই দ্বীপ রাজ্য মালদ্বীপে । ভুল কোথায়? ভুল তো আছেই হয়তো জানিনা জীবনের কোথায় কোন সিদ্ধান্তে বড় রকমের ভুল ছিল। তাই ভুলের মাশুল দিয়ে গেলাম ৬৫ বছর বয়সের মুক্তিযোদ্ধা মোকতেল হোসেন মুক্তি।
ভুল তথ্য দিচ্ছেন। এর সমাধান চাই। এর একটি পরিস্কার ব্যাখ্যা চাই; সত্যের জয় হবে; তাই চাই; জাতিরজনকের নাম ভাঙ্গিয়ে কেউ ক্ষমতায় থেকে বঙ্গবন্ধুর সৈনিকদের নিয়ে রঙ তামাশা করবে; মুক্তিযোদ্ধা নির্ধারণের নামে ব্যবসা করবে, এর জন্য যুদ্ধে যাইনি, এর জন্য ৩০ লক্ষ বাঙ্গালী শহীদ হয়নি; এর জন্য ২ লক্ষ ৪০ হাজার মা বোনের ইজ্জত হারায়নি। আসল মুক্তিযোদ্ধাদের তালিকাই করতে ব্যর্থ মোজাম্মেল হক।
এই মিথ্যাচারের জন্য আল্লাহ্ বিচার করবেন রোজ হাসরের দিন। মহান আল্লাহর বিচারে কারো হাত নেই। আল্লাহর উপরে কোন মন্ত্রী নেই; আল্লাহর উপরে বিচারক নেই; রোজ হাসরের থেকে শক্তিশালী ক্ষমতাবান কোন আদালত নেই। বহু আসল মুক্তিযোদ্ধা এখনো তালিকার বাইরে এবং এ সমস্যা আগামী ১০০ বছরেও কোন সরকার সমাধান করতে পারবে না। ভুয়া মুক্তিযোদ্ধাদের কথা রেকর্ড হবে ।
মন্ত্রী নিজেও জানে না যে উপজেলা জেলা গুলোতে এই তালিকা নিয়ে কি পরিমান টাকার ছাড়াছড়ি চলছে? কি পরিমান ব্যবসা করছে নব্য থানা কমান্ডারগণ। এমন কোন উপজেলা নেই যেখানে সত্যকারের মুক্তিযোদ্ধা বাদ পড়ে নাই এবং ভূয়া মিথ্যা তথ্য প্রদানকারী মন্ত্রীর ক্ষমতা বলে নয়তো এম পির ক্ষমতা বলে অথবা উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তার ক্ষমতা বলে নতুন তালিকায় নাম লিখিয়েছে। এমন প্রমান আমার গ্রামে আমার ইউনিয়নে রয়েছে। আমি ত অন্যের ক্কথা শূনে এ সব লিখিনি ভাই।ফুরিয়ে যাচ্ছে ৭১ এর সোনার ছেলে মেয়েরা, বেচে থাকবে শুধু ৭১ এ জন্ম নেয়া নব্য মুক্তিযোদ্ধারা, যারা লক্ষ টাকায় মুক্তিযুদ্ধের সনদ কিনে মুক্তিযোদ্ধা হয়েছে। আমরা মুজিবনগরে (ভারতে) প্রশিক্ষণপ্রাপ্ত মুক্তিযোদ্ধা এর চেয়ে বড় পরিচয়ের প্রয়োজন আছে বলে মনে করি না। মাননীয় প্রধান মন্ত্রীর বিশেষ সহকারী ডঃ আব্দুস সোবহান গোলাপ ভারতের চাদপাড়া এবং পরবর্তীতে ব্যারাকপুর মুক্তিযোদ্ধা প্রশিক্ষণ শিবিরে প্রশিক্ষণ নেয়া মুক্তিযোদ্ধা এবং আমরাও একই সময়ে একই শিবিরে একই কমান্ডারের অধীন প্রশিক্ষণ নেয়া মুক্তিযোদ্ধা। ডঃ আব্দুস সোবহান গোলাপের নাম যদি মুক্তিযোদ্ধা সংসদের তালিকায় থাকতে পারে, তবে আমাদের নাম থাকবে না কেন? শুধু আমরা নই, সারা বাংলাদেশে বহু অখ্যাত অপরিচিত অশিক্ষিত অজো পাড়া গায়ে ছড়িয়ে ছিটিয়ে থাকা বহু প্রকৃত মুক্তিযোদ্ধাদের নাম এখনো তালিকাভুক্ত হয়নি। বহু মুক্তিযোদ্ধা ইতোমধ্যেই পরলোকগমন করেছেন, কোন স্বীকৃতি ও সুযোগ সুবিধা ভোগ না করেই তারা চলে গেছেন বাঙ্গালী জাতিকে মহান স্বাধীনতা প্রদান করে। তাদের নাম কে তালিকাভুক্ত করবে? কেন একটি সঠিক তদন্ত কমিটি কর্তৃক সারা দেশে মুক্তিযোদ্ধাদের তালিকা করা হয়নি? এ প্রশ্ন সরকার ও দেশবাসীর কাছে। আমরা মনে করি মহান মুক্তিযুদ্ধের নেত্রিত্বদানকারী দল হিসেবে জাতিরজনক বংগবন্ধু কন্যা শেখ হাসিনার সরকারের এ মহান দায়িত্ব মুক্তিযোদ্ধাদের জীবদ্ধশায় সম্পন্ন করা উচিত। সবাই শেয়ার করুন, মুক্তিযোদ্ধাদের প্রতি সত্যিকারে শ্রদ্ধা থাকে।
আমার সার্টিফিকেট দরকার নাই। কোন ভাতার দরকার নাই। আপনি মুসলমান দাবী করলে আমি কেন করবো না? আমিওত নামাজ পড়ি? মন্ত্রী আমাকে অপমান করতে পারে না। তার চেয়ে আওয়ামী লীগের জন্য আমার অবদান সেই ৬৯ থেকে অদ্যাবধি তিল পরিমান কম নয়; বঙ্গবন্ধু আমাকে চাকুরী দিয়েছিলেন সচিবালয়ে মুক্তিযোদ্ধা হিসেবে। অমুক্তিযোদ্ধা ভাতা পায় এবং তা আওয়ামী লীগের আমলে এবং আওয়ামী লীগের মন্ত্রীর স্বাক্ষরে কেন? আমার কি ইচ্ছে করে না যে আমার সন্তান মুক্তিযোদ্ধার সন্তান হিসেবে বিশ্ববিদ্যালয়ে ভর্তি হোক। আমার সন্তানের কি ইচ্ছে করে না, তার বাবা মুক্কতিযোদ্ধা এ কথা অন্য দশজনের নিকট বলে গৌরব বোধ করতে? মন্ত্রীর ইচ্ছে মত চলতে পারে না; এ সব তথ্য নেত্রীর জানা দরকার। দেশ আজ কোন পথে যাচ্ছে? শেখ হাসিনা কি করতে চাচ্ছেন? আর তার সাঙ্গ পাংগ মন্ত্রী আমলারা কি করছনে? আওয়ামী লীগ কে এরাই ডুবায় আর বাংলার নিরিহ মানুষ খেসারত দেয়। আমার মাদারীপুরের আমার সহযোদ্ধা ভারতে প্রশিক্ষণ নেয়া মুক্তিযোদ্ধারা কেন তালিকায় এলো না? মন্ত্রী শাহজাহান খান সভাপতি, সেখানেও দেখলাম সব মিথ্যাচার সব ভন্ডামী ভূয়া মুক্তিযোদ্ধাদের সাথে তিনি হেসে হেসে গল্প করছেন আর কাগজ স্বাক্ষর করছেন। যারা ৭১ সালে জুন মাসে আমাদের লেফট রাইট দেখে পিটি প্যারেড দেখে টিটিকিরি দিয়েছে, তারা এসেছে মুক্তিযোদ্ধা দাবী করতে এবং মন্ত্রী স্বাক্ষর করে দিলেন? দীদার ভাই@ আল্লাহ্র কছম, আমার সন্তান যদি আমাকে বাবা না বলে আমি সন্তান বলবো না, আমার পিতা মাতা আমাকে সন্তান হিসেবে স্বীকার না করলে আমিও করবো না। মহান স্বাধীনতা যদি আমাকে মুক্তিযোদ্ধা স্বীকৃতি প্রদান না করে আমি কেন স্বাধীনতাকে মেনে নেবো? দেশ স্বাধীন করেছি আমরা, ফসল খাবে নবাগতরা; যে সংজ্ঞা আপনি একজন মুক্তিযোদ্ধার ক্ষেত্রে প্রয়োগ করেন, সেটা আপনার ব্যাপার। আমি মুক্তিযোদ্ধা যুদ্ধ করেছি, দেশ স্বাধীন করেছি; আমি বিজয়কে স্বাধীনতাকে মেনে নিয়েছি স্বীকার করেছি; আপনি স্বাধীনতা; আপনাকেও মেনে নিতে হবে আমি মুক্তিযোদ্ধা। নইলে ত দেশ স্বাধীনই হয়নি। স্বাধীনতা যদি আমাকে মুক্তিযোদ্ধা স্বীকার না করে, আমি কেন স্বাধীনতাকে স্বীকার করবো? আমার অনেক কষ্ট অনেক দুঃখ । সে ১৫ই আগষ্ট থেকে দাউ দাউ করে জ্বলছি। কেউ জানেন না। নেত্রী কিছুটা জানেন। আমি মন্ত্রীকে দেখাবো, তিনি কি করবেন? ক্রস ফায়ার দেবেন, তাতে আমি আরো বিখ্যাত হব; বিশ্ব জানবে শেখ হাসিনার সরকারের উগ্র মেজাজী রগচটা মন্ত্রী মুক্তিযোদ্ধাকে ক্রস ফায়ার দিয়ে মেরেছে। আমার সন্তানেরা আমার লাশ নিয়ে মিছিল করবে; আমি হব আরো জনপ্রিয়। এর পরেও আওয়ামী লীগ করি; কারন ওটা রক্তে অস্তি মজ্বজায় মিশে গেছে।
আজ যারা কালকিনিতে কমান্ডার বলে খ্যাত, এদের অনেকেই মুক্তিযোদ্ধা নয়; এমন কি আমার ইউনিয়ন বাশগাড়ীর সকল মুক্তিযোদ্ধাদের আমার চেয়ে ত অন্য কেউ বেশী চিনে না, জানে না; এমন কি বাছাই কমিটির সভাপতি নৌ মন্ত্রী মোঃ শাহজাহান খানও তাদের চিনেন না। বিগত ১৮ই ফেব্রুয়ারী কালিকিনিতে বাঁশগাড়ি ইউনিয়নের মুক্তিযোদ্ধাদের যাচাই বাছাই হল। আসল মুক্তিযোদ্ধারা এমন কি ব্যারাকপুর মুক্তিযোদ্ধা প্রশিক্ষণ কালীন কমান্ডার হানিফ মাহমুদ ( নিউজিল্যান্ড প্রবাসী ) এর নামও তালিকায় নেই যিনি চাদপাড়া রিসিপশন ক্যাম্পের সহকারী ইনুচারজ ছিলেন। হায়দার বেপারী যিনি স্বাধিনতাত্তোর বাংলাদেশ পুলিশে যোগদান করেন একজন মুক্তিযোদ্ধা হিসেবে এবং ৭১ সালে চাদপাড়া ক্যাম্পের ইনচারজ মাদারীপুর কালকিনি ৩ আসনের প্রথম এম পি (এম সি এ) বীর মুক্তিযোদ্ধা মরহুম এডঃ মতিউর রহমান (মতিভাই) র সাথে তার বাসায় থাকতেন এবং ক্যাম্প অফিসের কাজ করতেন। তার দরখাস্তও মাননীয় মন্ত্রী গ্রহন করেন নি;
বড় কষ্ট পেয়েছি; যারা মুক্তিযোদ্ধা নয়; তাদের সাথে মন্ত্রী মহোদয় হেসে কথা বললেন-গল্প করলেন, তাদের কাগজপত্র স্বাক্ষর করলেন আর যে আসল মুক্তিযোদ্ধা তাকে ফিরিয়ে দিলেন; সে কাদতে কাদতে ফিরে গেল; এ দুঃখজনক ঘটনা বীর মুক্তিযোদ্ধা শাহজাহান খানের দ্বারা সংঘটিত হওয়ায় অবাক বিশ্বয়ে তাকিয়ে ছিলাম এবং লাল বই তে আমার নাম না থাকা সত্বেও আমি কথা বলেছিলাম। ওদের সমর্থন করেছিলাম।
মহান স্বাধীনতা ও মুক্তিযুদ্ধের ইতিহাস বিশেষ করে যারা বঙ্গবন্ধুর অবদানকে অস্বীকার করেছে এবং এখনো করছে, তারা মুক্তিযোদ্ধা হিসেবে সকল সুযোগ সুবিধা পাবে, তাও আবার আওয়ামী লীগ সরকারের ক্ষমতাকালীন এবং আপনার মত মাদারীপুর কাপানো আওয়ামী লীগ নেতা বীর মুক্তিযোদ্ধা মন্ত্রীর সামান্য ভুলের কারনে? এটা ঠিক কিনা? আপনি নিজেই অনুধাবন করুন। আমরা আপনার সুবিবেচনা সুবিচারের প্রত্যাশায় অধির আগ্রহে বসে থাকলাম।
তাছাড়া আঞ্চলিক সমস্যা গুলো আপনি সরাসরি না জেনে কিভাবে সমাধান করবেন? এ মহৎ কাজটি আপনার দ্বারাই সম্পন্ন করতে হবে। সে কারনে বর্তমান বাছাই পদ্ধতি সংস্কার করে পরিবর্তন করে সম্পন্ন করতে হবে।
ভারতে প্রশিক্ষন নেয়া আমার সহযোদ্ধা অনেকেই আর বেচে নেই; তাদের পরিবার বঞ্চিত হল মহান স্বাধীনতার ফসল থেকে। এ কাজ যারা করেছে, তারা তাদের ইচ্ছে মত অর্থ নিয়ে ৭১ এর স্বাধীনতা বিরোধীদের নাম মুক্তিযোদ্ধার তালিকায় লিখে দিয়েছে। যে সমস্যা মাদারীপুরের সকল মুক্তিযোদ্ধাদের কলুষিত করছে, সে সমস্যা কেন্দ্রীয়ভাবে সমাধান হবার নয়; যার যার জেলা উপজেলায়ই সমাধানযোগ্য।
আমার মুক্তিযোদ্ধা হবার সখ নেই মাননীয় প্রধানমন্ত্রী। কিন্তু ঐ আসল মুক্তিযোদ্ধা হতভাগাদের কি হবে? যারা ৭১ এ মুক্তিযুদ্ধের নাম মূখে আনেনি, তারা ভাতা পাচ্ছে, তাদের সংসার ভালো চলছে আর যারা জীবন বাজি রেখে যুদ্ধে গেল, যুদ্ধ করলো তাদের নাম নেই; এ কলঙ্ক এ ব্যর্থতা যে কোন ভাবেই হোক আওয়ামী লীগ সরকারের এবং আপনার উপরই বর্তায় কারন আওয়ামী লীগ মহান মুক্তিযুদ্ধে নেতৃত্ব প্রদান করেছিল।
আপনি আমাদের শেষ ।মহান আল্লাহ্ যেনো আপনার দ্বারা কোন ভুল সিদ্ধান্ত গ্রহনের কলঙ্ক লেপন না করে। আল্লাহ্ আপনাকে সঠিক মুক্তিযোদ্ধাদের চিনহিতকরনে সহযোগিতা করুক।
আমরা মুজিবনগরে (ভারতে) প্রশিক্ষণপ্রাপ্ত মুক্তিযোদ্ধা এর চেয়ে বড় পরিচয়ের প্রয়োজন আছে বলে মনে করি না। মাননীয় প্রধানমন্ত্রী, আপনার বিশেষ সহকারী ডঃ আব্দুস সোবহান গোলাপ ভারতের চাদপাড়া এবং পরবর্তীতে ব্যারাকপুর মুক্তিযোদ্ধা প্রশিক্ষণ শিবিরে প্রশিক্ষণ নেয়া মুক্তিযোদ্ধা এবং আমরাও একই সময়ে একই শিবিরে একই কমান্ডারের অধীন প্রশিক্ষণ নেয়া মুক্তিযোদ্ধা। ডঃ আব্দুস সোবহান গোলাপের নাম যদি মুক্তিযোদ্ধা সংসদের তালিকায় থাকতে পারে, তবে আমাদের নাম থাকবে না কেন?
শুধু আমরা নই মাননীয় প্রধানমন্ত্রী, সারা বাংলাদেশে বহু অখ্যাত অপরিচিত অশিক্ষিত অজো পাড়া গায়ে ছড়িয়ে ছিটিয়ে থাকা বহু প্রকৃত মুক্তিযোদ্ধাদের নাম এখনো তালিকাভুক্ত হয়নি। বহু মুক্তিযোদ্ধা ইতোমধ্যেই পরলোকগমন করেছেন, কোন স্বীকৃতি ও সুযোগ সুবিধা ভোগ না করেই তারা চলে গেছেন বাঙ্গালী জাতিকে মহান স্বাধীনতা প্রদান করে। তাদের নাম কে তালিকাভুক্ত করবে? কেন একটি সঠিক তদন্ত কমিটি কর্তৃক সারা দেশে মুক্তিযোদ্ধাদের তালিকা করা হয়নি? এ প্রশ্ন আমরা কাকে করবো মাননীয় প্রধানমন্ত্রী? আমরা মনে করি মহান মুক্তিযুদ্ধের নেত্রিত্বদানকারী দল হিসেবে জাতিরজনক বংগবন্ধু কন্যা শেখ হাসিনার সরকারের এ মহান দায়িত্ব মুক্তিযোদ্ধাদের জীবদ্ধশায় সম্পন্ন করা উচিত।
আমার লজ্জা করে কাউকে বলতে যে আমাকে মন্ত্রী অপমান করেছে, তোমরা বিচার কর। তাই অনলাইনেই বিচার চাই। মোজাম্মেল আমাকে গায় হাত দেয়নি; মানসিক ভাবে প্রচন্ড আঘাত করেছে, যা'কোটি টাকায় শোধ হবে না; যা' রোজ কিয়ামতের আগ পর্যন্ত আমার অন্তর থেকে মুছবে না। সমাজ সংসার বন্ধু বান্ধব আত্মীয় পরিজন সবাই নিষেধ করছে=মন্ত্রীর বিরুদ্ধে কিছু না লেখার জন্য; ৭১ সালেও ত আমার মা মুক্তিযুদ্ধের নামে কোথায় গিয়ে মারা যাবো, তাই যাবার জন্য উন্মাদ হয়ে এখানে ওখানে ছটোছুটি করা দেখেই মা'বুঝেছিল, ছেলে আমার ভারতে যাবার জন্য পাগল হয়ে গিয়েছে; সেই মায়ের নিষেধ অমান্য করে যখন ভারত যেতে পেরেছি; তখন মায়ের উপরে ত আর কোন আত্মীয় হয় না?
তাই আপনার দেয়া প্রতিশ্রুতির বাস্তবায়ন চাই মাননীয় প্রধানমন্ত্রী। মুক্তিযোদ্ধাদের কেউ অপমান করলে আপনি জাতিকে কথা দিয়েছেন; প্রতিবাদীদের সাথে আপনি আছেন। আমি আমার এ সংগ্রামে আপনার সমর্থন চাই মাননীয় প্রধানমন্ত্রী।
ঘরের ইঁদুর বাধ কাটলে বাঁধ দিয়ে হয়রান হয়ে যাবেন মাননীয় প্রধানমন্ত্রী;
আ ক ম মোজাম্মেল হক কে মন্ত্রী পরিষদ থেকে বরখাস্ত করে জাতিরজনক, মুক্তিযুদ্ধ ও মহান স্বাধীনতার গৌরবকে অক্ষুন্ন রাখুন; আপনার সমস্ত সফলতা মুক্তিযোদ্ধাদের তালিকা প্রণয়নের ব্যর্থতার কালিমায় মলিন হয়ে যাবে মাননীয় প্রধানমন্ত্রী।
মাননীয় প্রধানমন্ত্রী, আমি মুক্তিযোদ্ধা হতে চাইনা কিন্তু আমার বাঁশগাড়ি
ইউনিয়নের মুক্তিযোদ্ধাদের তালিকায় নাম অন্তর্ভুক্ত করার দাবী জানাই মাননীয়
প্রধানমন্ত্রী; ওরা গরীব-আমি ইনশাহ আল্লাহ্ গরীব নই; অনেক ধন সম্পদ নাম যশ
যত সামান্য হলেও আমার দুইবেলা দুই মুঠো ভাত জোটে। কিন্তু নিভৃত পল্লীর
অশিক্ষিত হত দরিদ্র্য মুজিব নগরের মুক্তিযোদ্ধা-ওরা মাসের ১০ হাজার টাকা
ভাতা পেলে ওদের জীবন কত সুখের হতে পারে মাননীয় প্রধানমন্ত্র
যাদের অর্থ আছে, তারাই কমান্ডারদে কিনে নেয়; নেতা নেত্রীদের বাসায় বড় ধরনের উপঢৌকন পাঠায়, তাদের নাম তালিকাভুক্ত হয়ে যায়;
এ দুর্নীতি এ স্বজনপ্রীতি মহান মুক্তিযুদ্ধের জন্য, জাতিরজনকের জন্য আপনার জন্য সর্বোপরি সকল মুক্তিযোদ্ধা ও শহীদের জন্য কলঙ্কিত অধ্যায় মাননীয় প্রধানমন্ত্রী।
মাননীয় প্রধানমন্ত্রী, আমি ভাবিনা এত কিছু একজন মন্ত্রীর বিরুদ্ধে লিখবার পরে আমার কি হবে? ১৫ই আগষ্টের চেয়ে ভয়াবহ আর কিছুই হতে পারে না; যে আগষ্ট আমার চোখে দেখা। এতিম কচি খোকার মত ১৫ই আগষ্ট ঢাকার রাজপথে ঘুরে ঘুরে দেখেছি লাশের সমাহার; বদ্ধ পাগল হয়ে তিন মাস জেল খেটেছি মাননীয় প্রধানমন্ত্রী;
তেজগাও থানার এস আই জাতিরজনক কে গালি দেয়ায় গভীর রাতে এফ ডি সি'র সমূখের রেললাইনে পিটিয়ে ১৪ দিন জেল খেটেছি মাননীয় প্রধানমন্ত্রী; আমার হারাবার কিছু নেই; যেমন নেই আপনার। বঙ্গবন্ধু হত্যা মামলার বাদী বীর মুক্তিযোদ্ধা আ ফ ম মোহিত আমার একান্ত ঘনিষ্ঠ সহকর্মী ও বন্ধু ছিল। ১৫ই আগষ্ট রাতে ৩২ নং বাড়ীতে কর্মরত শহীদ এস আই সিদ্দিকুর রহমান আমাদের কোলকাতায় মুক্তিযুদ্ধের প্রশিক্ষন দিয়েছিলেন। শুনেছি, তাঁর নামও নাকি মুক্তিযোদ্ধার তালিকায় নেই।
সত্য কথা অনেক সময় মহা সংকট ও বিপদ ডেকে আনে, এ লজিক আমিও জানি মাননীয় প্রধানমন্ত্রী; আমি আ ক ম মোজাম্মেল হক এর পদত্যাগ চাই মাননীয় প্রধানমন্ত্রী;
এর জন্য ইন্টারনেটের কোন বিভাগ আমি বাকী রাখবো না মাননীয় প্রধানমন্ত্রী; আপনার দৃষ্টিতে আমার এ আবেদন কোন না কোন ভাবে পৌছাবেই।
http://narrowpolitics.blogspot.com/
http://mukthizcreation.wordpress.com/
http://bdawamileague.wordpress.com/
http://creationofmukthi.blogspot.com
http://misrulesofbnpjamat.wordpress.com/
http://sheikhhasina.blog.com/
http://skhasinawajed.blogspot.com
http://deshratna.weebly.com
http://bangladeshstudentleague.blog.com/
http://daughterofthedemocracy.blogspot.com
http://bangabandhuporisadmv.blogspot.com
http://thegreatestbangalee.blogspot.com
http://theburningnation.weebly.com/
http://jathirpitha.wordpress.com
http://skmujiburrahman.blogspot.com
http://bangabandhu.weebly.com
http://bangabandhuporisad.webs.com/
http://bangabandhu.webs.com
http://august75tragedy.blogspot.com
http://thefatherofnation.blogspot.com
http://mujibshena.blogspot.com
http://bangladeshawamileague.webs.com
http://worldawamileague.blogspot.com
http://charterofchange.blogspot.com/
http://charterofchange2021.blogspot.com/
http://digitalbangladesh.blog.com
http://mukthi.tumblr.com/archive
http://mukthi.tumblr.com/muktimusician
http://thefutureleaderjoy.wordpress.com/
http://thefutureleader.webnode.com
http://jajaborpakhi.blog.com/
http://moktelhossainmukthi.blog.com
http://muktimusician.blog.co.in
http://muktirpata.blogspot.com
http://muthirpachali.blogspot.com
http://mukthimadaripuri.blog.co.in
http://amarmonmanena.webs.com/
http://mukthi.webnode.com/
http://muktirpata.weebly.com/
http://khasherhat.blogspot.com
http://amramujibshena.blog.com/
http://muktimusician.blog.com
http://muktimusician.stumbleupon.com/
http://muktimadaripuri.blogspot.com
http://muktimusician.blogspot.com
http://mukthircollection.blogspot.com
http://muktimusician.photobucket.com/
http://muktimusician.wordpress.com
http://mukthircollection.blogspot.com
http://moktelhossainmukthi.blogspot.com
http://freedomfighters71.blogspot.com
http://misrulesofbnpjamat.blogspot.com
http://warcrime1971.blogspot.com
http://khaledaziaandrazakars.wordpress.com
মোকতেল হোসেন মুক্তি
কন্ঠশিল্পী মুক্তিযোদ্ধা
প্রতিষ্ঠাতা সভাপতি
সময়৭১
মালদ্বীপ আওয়ামী লীগ
বঙ্গবন্ধু পরিষদ, মালদ্বীপ শাখা
সাধারণ সম্পাদক
মালদ্বীপস্থ প্রবাসী বাংলাদেশী কমিউনিটি এসোসিয়েশন
সুরকার গীতিকার ও সঙ্গীত পরিচালক
সঙ্গীত শিক্ষক
জয় বাংলা জয় বঙ্গবন্ধু ।
এ দুর্নীতি এ স্বজনপ্রীতি মহান মুক্তিযুদ্ধের জন্য, জাতিরজনকের জন্য আপনার জন্য সর্বোপরি সকল মুক্তিযোদ্ধা ও শহীদের জন্য কলঙ্কিত অধ্যায় মাননীয় প্রধানমন্ত্রী।
মাননীয় প্রধানমন্ত্রী, আমি ভাবিনা এত কিছু একজন মন্ত্রীর বিরুদ্ধে লিখবার পরে আমার কি হবে? ১৫ই আগষ্টের চেয়ে ভয়াবহ আর কিছুই হতে পারে না; যে আগষ্ট আমার চোখে দেখা। এতিম কচি খোকার মত ১৫ই আগষ্ট ঢাকার রাজপথে ঘুরে ঘুরে দেখেছি লাশের সমাহার; বদ্ধ পাগল হয়ে তিন মাস জেল খেটেছি মাননীয় প্রধানমন্ত্রী;
তেজগাও থানার এস আই জাতিরজনক কে গালি দেয়ায় গভীর রাতে এফ ডি সি'র সমূখের রেললাইনে পিটিয়ে ১৪ দিন জেল খেটেছি মাননীয় প্রধানমন্ত্রী; আমার হারাবার কিছু নেই; যেমন নেই আপনার। বঙ্গবন্ধু হত্যা মামলার বাদী বীর মুক্তিযোদ্ধা আ ফ ম মোহিত আমার একান্ত ঘনিষ্ঠ সহকর্মী ও বন্ধু ছিল। ১৫ই আগষ্ট রাতে ৩২ নং বাড়ীতে কর্মরত শহীদ এস আই সিদ্দিকুর রহমান আমাদের কোলকাতায় মুক্তিযুদ্ধের প্রশিক্ষন দিয়েছিলেন। শুনেছি, তাঁর নামও নাকি মুক্তিযোদ্ধার তালিকায় নেই।
সত্য কথা অনেক সময় মহা সংকট ও বিপদ ডেকে আনে, এ লজিক আমিও জানি মাননীয় প্রধানমন্ত্রী; আমি আ ক ম মোজাম্মেল হক এর পদত্যাগ চাই মাননীয় প্রধানমন্ত্রী;
এর জন্য ইন্টারনেটের কোন বিভাগ আমি বাকী রাখবো না মাননীয় প্রধানমন্ত্রী; আপনার দৃষ্টিতে আমার এ আবেদন কোন না কোন ভাবে পৌছাবেই।
http://narrowpolitics.blogspot.com/
http://mukthizcreation.wordpress.com/
http://bdawamileague.wordpress.com/
http://creationofmukthi.blogspot.com
http://misrulesofbnpjamat.wordpress.com/
http://sheikhhasina.blog.com/
http://skhasinawajed.blogspot.com
http://deshratna.weebly.com
http://bangladeshstudentleague.blog.com/
http://daughterofthedemocracy.blogspot.com
http://bangabandhuporisadmv.blogspot.com
http://thegreatestbangalee.blogspot.com
http://theburningnation.weebly.com/
http://jathirpitha.wordpress.com
http://skmujiburrahman.blogspot.com
http://bangabandhu.weebly.com
http://bangabandhuporisad.webs.com/
http://bangabandhu.webs.com
http://august75tragedy.blogspot.com
http://thefatherofnation.blogspot.com
http://mujibshena.blogspot.com
http://bangladeshawamileague.webs.com
http://worldawamileague.blogspot.com
http://charterofchange.blogspot.com/
http://charterofchange2021.blogspot.com/
http://digitalbangladesh.blog.com
http://mukthi.tumblr.com/archive
http://mukthi.tumblr.com/muktimusician
http://thefutureleaderjoy.wordpress.com/
http://thefutureleader.webnode.com
http://jajaborpakhi.blog.com/
http://moktelhossainmukthi.blog.com
http://muktimusician.blog.co.in
http://muktirpata.blogspot.com
http://muthirpachali.blogspot.com
http://mukthimadaripuri.blog.co.in
http://amarmonmanena.webs.com/
http://mukthi.webnode.com/
http://muktirpata.weebly.com/
http://khasherhat.blogspot.com
http://amramujibshena.blog.com/
http://muktimusician.blog.com
http://muktimusician.stumbleupon.com/
http://muktimadaripuri.blogspot.com
http://muktimusician.blogspot.com
http://mukthircollection.blogspot.com
http://muktimusician.photobucket.com/
http://muktimusician.wordpress.com
http://mukthircollection.blogspot.com
http://moktelhossainmukthi.blogspot.com
http://freedomfighters71.blogspot.com
http://misrulesofbnpjamat.blogspot.com
http://warcrime1971.blogspot.com
http://khaledaziaandrazakars.wordpress.com
মোকতেল হোসেন মুক্তি
কন্ঠশিল্পী মুক্তিযোদ্ধা
প্রতিষ্ঠাতা সভাপতি
সময়৭১
মালদ্বীপ আওয়ামী লীগ
বঙ্গবন্ধু পরিষদ, মালদ্বীপ শাখা
সাধারণ সম্পাদক
মালদ্বীপস্থ প্রবাসী বাংলাদেশী কমিউনিটি এসোসিয়েশন
সুরকার গীতিকার ও সঙ্গীত পরিচালক
সঙ্গীত শিক্ষক
জয় বাংলা জয় বঙ্গবন্ধু ।