Sunday, September 15, 2013

মানুষকে মনে করিয়ে দিতে হবে, আওয়ামী লীগ সরকার বিগত বছরগুলোতে কী কী উন্নয়ন করেছে।

প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা তনয় সজীব ওয়াজেদ জয় বলেছেন, ‘মানুষকে মনে করিয়ে দিতে হবে, আওয়ামী লীগ সরকার বিগত বছরগুলোতে কী কী উন্নয়ন করেছে। এই উন্নয়ন বিগত বিএনপি-জামায়াত জোট সরকারের আমলের সঙ্গে তুলনা করতে হবে। নিজেদের মধ্যে তর্কবিতর্ক থাকতে পারে। তবে সবকিছু ভুলে আমাদের ঐক্যবদ্ধ হতে হবে। আওয়ামী লীগ ঐক্যবদ্ধ হয়ে মাঠে নামলে আমাদের কেউ হারাতে পারবে না।’
সভায় আজ রোববার সন্ধ্যায় ময়মনসিংহ জেলা ক্রীড়া সংস্থার মাঠে দিনের সর্বশেষ কর্মিসভায় সজীব ওয়াজেদ জয় এসব কথা বলেন। এরপর তিনি স্থানীয় আওয়ামী লীগের নেতা-কর্মীদের সঙ্গে মতবিনিময় করেন। এ নিয়ে আজ তিনি তিনটি পথসভা ও একটি কর্মিসভায় অংশ নেন। বিএনপি এলে বাংলাদেশকে অন্ধকার করে দেবে:এর আগে বিকেলে ময়মনসিংহের মুক্তগাছার রামকিশোর মডেল হাই স্কুল মাঠে আয়োজিত পথসভায় সজীব ওয়াজেদ জয় বলেন, বিএনপি-জামায়াত জোট ক্ষমতায় ফিরে আসলে আওয়ামী লীগ সরকারের সময়ে বানানো ১৪ হাজার ইউনিয়ন তথ্য কেন্দ্র বন্ধ করে দেবে। বিএনপির রেখে যাওয়া সাড়ে তিন মেগাওয়াট থেকে বাড়িয়ে আওয়ামী লীগ সরকার বিদ্যুতের উত্পাদন নিয়ে গেছে নয় হাজার মেগাওয়াটে। সেই বিদ্যুত্ উত্পাদন আবার বন্ধ হয়ে যাবে। তখন আবার বাংলাদেশকে অন্ধকার করে দেবে। জঙ্গিবাদ আবার দেশে ফিরে আসবে।সজীব ওয়াজেদ জয় আরও বলেন, বিএনপি আমলে বাংলাদেশকে ব্যর্থ রাষ্ট্র বলা হত। আর এখন বাংলাদেশকে বলা হয় রাইজিং স্টার। উপস্থিত জনতার উদ্দেশে তিনি বলেন, সামনে নির্বাচন দেখতে হবে দেশ কোথায় যাচ্ছে। ভিশন-২০২১ পরিপূর্ণভাবে বাস্তবায়নের জন্য তিনি আবারও নৌকায় ভোট চান।ক্ষমতায় গেলে আয় দ্বিগুণ হবে:ময়মনসিংহ যাওয়ার পথে আজ গাজীপুরের চান্দনা চৌরাস্তা স্কুলমাঠে দুপুর পৌনে ১২টার দিকে এক সংক্ষিপ্ত পথসভায় ভাষণ দেন প্রধানমন্ত্রীর ছেলে সজীব ওয়াজেদ জয়। তিনি জনগণের উদ্দেশে বলেন, ‘গত পাঁচ বছরে আপনাদের আয় দ্বিগুণ হয়েছে। আমরা ওয়াদা করছি, আবার ক্ষমতায় গেলে আয় দ্বিগুণ করব।’জয় বলেন, টঙ্গীর পথসভা:এর আগে বেলা সোয়া ১১টার দিকে টঙ্গীর টেশিস (টেলিফোন শিল্প সংস্থা) মাঠে আয়োজিত এক পথসভায় বক্তব্য দেন সজীব ওয়াজেদ জয়। সেখানে তিনি বলেন, আওয়ামী লীগ আগামীতে ক্ষমতায় গেলে গাজীপুরে ইলেকট্রনিক শিল্প কারখানা প্রতিষ্ঠা করা হবে। দেশের উন্নয়নের ধারা অব্যাহত রাখার স্বার্থে তিনি আগামী জাতীয় সংসদ নির্বাচনে আওয়ামী লীগকে ভোট দেওয়ার আহ্বান জানান।পোশাকশ্রমিকদের উদ্দেশে সজীব ওয়াজেদ জয় বলেন, ‘আমরা ক্ষমতায় এসে আপনাদের বেতন বাড়িয়েছি। এখন আবার বেতন বাড়ানো হচ্ছে। আগামীতে ক্ষমতায় আসলে আরও
বাড়ানো হবে।’ এর সঙ্গে তিনি যোগ করলেন, বর্তমান সরকার গরিব মানুষের জন্য স্বল্পমূল্যে অ্যাপার্টমেন্টের ব্যবস্থা করছে। ঘরে ঘরে বিদ্যুতের ব্যবস্থা করেছে। ভিশন-২০২১-এর অর্ধেক পথ পর্যন্ত আমরা গিয়েছি। বাকি অর্ধেক পথ যাওয়ার জন্য আওয়ামী লীগকে ভোট দিতে হবে।পথসভাগুলোতে স্থানীয় ছাত্রলীগ, যুবলীগ ও আওয়ামী লীগের নেতা-কর্মীরা ব্যানার, ফেস্টুন, প্ল্যাকার্ড নিয়ে উপস্থিত ছিলেন।জয় আজ সকাল ১০টার দিকে ময়মনসিংহের উদ্দেশে ঢাকা ছাড়েন। প্রধানমন্ত্রীর সরকারি বাসভবন গণভবন থেকে তিনি গাড়িতে ওঠেন। বিকেল চারটার দিকে ময়মনসিংহের সার্কিট হাউস মাঠসংলগ্ন জিমনেশিয়ামে আওয়ামী লীগের কর্মী সমাবেশে তিনি বক্তৃতা করবেন।
‘গত পাঁচ বছরে দেশের প্রত্যেক মানুষের আয় বেড়েছে। গড় আয় ৪০ হাজার টাকা থেকে বেড়ে ৮০ হাজার টাকা হয়েছে। মোটা চালের দাম ৪২ টাকা থেকে ২৮ টাকায় নেমে এসেছে। গত সাড়ে চার বছরে আমরা সারা দেশে একটিও বোমা হামলা হতে দিইনি। যদি বিএনপি-জামায়াত ক্ষমতায় আসে, তবে আবার সন্ত্রাস, বোমা হামলা, হাওয়া ভবন ফিরে আসবে। দুর্নীতিতে প্রথম স্থান থেকে আমরা ৪০তম স্থানে নামিয়ে এনেছি। সেটা আবারও প্রথম স্থানে ফিরে যাবে।’সজীব ওয়াজেদ বলেন, আওয়ামী লীগ আবার ক্ষমতায় গেলে পোশাক কারখানার পাশাপাশি টেলিভিশন কারখানা, কম্পিউটার কারখানা, তথ্যপ্রযুক্তি কারখানা করবে। বাংলাদেশকে এগিয়ে নিয়ে যাওয়ার জন্য তিনি নৌকায় ভোট চান। 

৭১ এর ২৬ শে মার্চ এবং ১৬ ডিসেম্বরকে বাদ দিয়ে কিছুই করতে পারিনা।

আমরা ৭১ এর ২৬ শে মার্চ এবং ১৬ ডিসেম্বরকে বাদ দিয়ে কিছুই করতে পারিনা।  ৭১ আমাদের রক্তে মাংসে অস্তি মজ্জায় চেতনায় শিরায় উপ শিরায় ধমনিতে থাকা উচিত। মহান মুক্তিযুদ্ধে নেতৃত্বদানকারী বাংলাদেশের একমাত্র ঐতিহ্যবাহী যোগ্য স্বার্থক সফল রাজনৈতিক দল, গর্বিত দল বাংলাদেশ আওয়ামী লীগ ।

সে ১৯৫২ থেকে ১৯৭১ পর্যন্ত জাতিরজনক বঙ্গবন্ধু ও তাঁর সংগ্রামী সঙ্গী সাথীদের সারা জীবনের ত্যাগ তিতিক্ষা আর কঠিন সংগ্রাম শেষে ৩০ লক্ষ্য তাজা প্রান, ২ লক্ষ ৪০ হাজার মা'বোনের জীবনের শ্রেষ্ঠ সম্পদ 'ইজ্জতে'র'' বিনিময়ে প্রাপ্ত ফসল যে স্বাধীনতা, ৪২ বছর পর আজ সে স্বাধীনতায় কুঠার আঘাত হেনেছে ৭১ এর ঘাতক দালাল হায়েনা নরপশু ইসলামের লেবাসধারী মউদুদীর মদদপুষ্ট জঙ্গি জানোয়ার জামাত এ ইসলাম, নেজাম এ ইসলাম আর মুসলিম লীগের রূপান্তরিত আল বদর আল শামস আর রাজাকার ।  
এদের সাথে যোগ দিয়েছে বিশ্ব বাটপার ধূর্ত অকপট শয়তান জিয়ার বিধবা স্ত্রী কুপুত্র তারেক রহমান। এদের প্রত্যক্ষ এবং পরোক্ষ ইন্ধন যোগাচ্ছে ডঃ ইউনুসসহ কিছু বামপন্থী চরিত্রহীন দিকভ্রান্ত পথভ্রষ্ট নীতি আদর্শ বিবর্জিত ৭৫ এর ঘাতক ফ্রিডম পার্টির উচ্চাভিলাষী সেনা সদস্যের অবৈধ সন্তানেরা।  
এদের সাথে যোগ দিয়েছে, জে এম বি হিজবুল তাহরীর বাংলা ভাইয়ের অনুসারী বিপথগামী প্তহভ্রষ্ট কুলাঙ্গার জিহাদী জল্লাদ আল ক্বায়েদার বীন লাদেনের ঘনিষ্ট বন্ধু সহকর্মী আল্লামাখ্যাত আহমেদ শফি। 
এর সাথে যোদ দিয়েছে মরহুম আমিনীর কওমী মাদ্রাসার ছাত্র শিক্ষক/মোদারেছিন যাদের সকল আর্থিক সাহায্য আসছে পাকিস্তান থেকে, তারেক রহমান কর্তৃক লন্ডন থেকে। সারা বিশ্বের সর্বত্র ছড়িয়ে থাকা জামাত ই ইসলামের আর্থিক অনুদানকারী সংগঠন/সংস্থা " ইবনে সীনা" ইসলামী ব্যাংকের মতো আরো অনেক আরাবিয়ান দাতাগোষ্ঠী। আওয়ামী লীগের কোন আর্থিক অনুদানকারী দাতা নেই। আছে হাজার বছরের ঐতিহ্যে লালিত বাংলার গরীব দুখি ছিন্নমূল মানুষের অগাধ ভালোবাসা আর দোয়া। জয় আমাদের হবেই ইনশায়াল্লাহ। মানুষের এই অগাধ বিশ্বাস আর ভালোবাসার কাছে ওদের সকল চক্রান্ত যড়যন্ত্র হীনমনোবৃত্তি ধূলায় মিলিয়ে যাবে ।তাই আজ ওদেরকে প্রতিহত করার জন্য ৭১ এর মতোই আবার গর্জে উঠতে হবে।
আপনারা শুধু আর একবার নৌকায় ভোট দিন। জননেত্রী শেখ হাসিনাকে সোনার বাংলা গড়ার সুযোগ দিন। ওরা আপনা আপনিতেই বিলীন হয়ে যাবে।জয় বাংলা জয় বঙ্গবন্ধু।
মোকতেল হোসেন মুক্তি
মুক্তিযোদ্ধা
সভাপতি 
মালদ্বীপ আওয়ামী লীগ
সভাপতি
সময়৭১
সহ সভাপতি
কেন্দ্রীয় কমিটি
বাংলাদেশ আওয়ামী তরুণ লীগ
    

শিক্ষাই জাতির মেরুদন্ড।

শিক্ষাই জাতির মেরুদন্ড। একটি সুখি সমৃদ্ধশালী জাতি গঠনে শিক্ষাই হচ্ছে মূল চালিকাশক্তি।
যে কোন জাতি গঠনে শিক্ষাই হচ্ছে সফলতার মূল চাবিকাঠি। শিক্ষা ছাড়া কোন জাতি কোন কালেই বিশ্বের দরবারে মাথা উচু করে দাড়াতে পারেনি। শিক্ষা ক্ষেত্রে  যে জাতি যতো বড় শিক্ষিত, সে জাতিই বিশ্বের সবচে' সন্মানী ও সুখি । বাঙ্গালী জাতি কেন এতো ৪২ বছর পরেও এতোটা পিছিয়ে থাকবে? যে দেশে ৯ পাশ মহিলা প্রধানমন্ত্রী নির্বাচিত হয়, সে দেশে একজন অশিক্ষিত প্রধানমন্ত্রীর মন্ত্রী পরিষদ থেকে ভবিষ্যত নাগরিকের সুশিক্ষার চিন্তা ও সুদূরপ্রসারী, বৃহৎ, সঠিক পরিকল্পা কি করে জাতি আশা করে?
শিক্ষার ক্ষেত্রে বিগত স্বাধীনতার ৪৫ বছরে কোন রাজনৈতিক দলের সরকার বা সামরিক জান্তার প্রধান বাঙ্গালী জাতির শিক্ষা ব্যবস্থা সংস্কার করে, প্রসাশনিক সকল জটিলতা ঢেলে সাজাতে সক্ষম হয়নি । ১৯৭৫ সালের আগষ্ট মাসে জাতির জনক বঙ্গবন্ধু এই শিক্ষা ব্যবস্থাকে ঢেলে সাজিয়ে এক নবতর রুপ প্রদানের মহা পরিকল্পনা করেছিলেন এবং জাতিরজনক কে এদতবিষয়ে কঠোর পরিশ্রম ও সময় দিয়ে সাহায্য করেছিলেন তৎকালীন শিক্ষা সচিব মরহুম এম, মোকাম্মেল হক। যিনি জাতিরজনকের জীবনের শেষ সভা করেছিলেন ১৪ আগষ্ট রাতে ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের সমাপনি অনুষ্ঠানের আগের রাতে। যদি জাতির জনক কে নির্মমভাবে হত্যা না করা হতো, আমি অন্য কোন বিষয়ে বলবো না, অন্ততঃ জাতি শিক্ষা ক্ষেত্রে অনেক অনেক দূর এগিয়ে যেতে সক্ষম হত। বঙ্গবন্ধুকে হত্যার পর বাঙ্গালী জাতির সবইতো শেষ হয়ে যায়। ৭৫ এর পরে দেশের শিক্ষা ব্যবস্থা, সমৃদ্ধি উন্নয়ন নিয়ে কোন সরকার এতোটা আন্তরিকও ছিলনা, নিজেদের ভাগ্যোন্নয়নের চিন্তা ছাড়া কেউ কল্পনাও করেনি এই অশিক্ষিত জনগোষ্ঠীর ভাগ্যোন্নয়নে সার্বজনীন শিক্ষা ব্যবস্থাচালু করার কথা। এতো সব সহায়ক জনশক্তি, আর্থিক সঙ্গতি, জমি স্থান থাকা সত্বেও অশিক্ষিত বাঙ্গালীর জীবনে চালু হয়নি সুশিক্ষার স্রোতধারা ।  
বরং শিক্ষার নামে বিগত জোট জামাত বি এন পি সরকার দুর্নীতি, স্বজনপ্রীতি আর লুটপাটের স্বর্গরাজ্যে পরিনত করার ফলে জাতি ৫০ বছর পিছিয়ে গিয়েছে। বিএনপি'র শিক্ষা প্রতি মন্ত্রীর স্ত্রী তাঁর নিজের নামে ভূয়া বিশ্ববিদ্যালয়ের নামে লুট পাট করেছে কোটি কোটি টাকা। অপর দিকে আওয়ামী লীগের শিক্ষা মন্ত্রী নুরুল ইসলাম নাহিদের বলিষ্ঠ নেতৃত্ব ও তত্ত্বাবধানে মাঠ পর্যায়ের স্কুল গুলোতেও প্রান ফিরে পেয়েছে। শিক্ষা ব্যবস্থায় প্রশাসনিক সংস্কারসহ মাঠ পর্যায়ে পদবী/বেতন ভাতা ও অন্যান্য সুযোগ সুবিধা প্রণয়ন করে শিক্ষার জগতে এনেছেন এক অভূতপূর্ব পরিবর্তন। আওয়ামী লীগ সরকার ৫ ও ৮ শ্রেনীর সে মান্দাতা আমলের পুরাতন শিক্ষা ব্যবস্থাকে ঢেলে সাজিয়ে ছাত্র/ছাত্রীদের মাঝে এক নতুন উদ্যম ও আগ্রহের সৃষ্টি করতে সক্ষম হয়েছে। ভাবতেও ভালো লাগছে যে, আজ গরীব দিন মজুরের সন্তানও বিনা মূল্যে বই পেয়ে হাসতে হাসতে স্কুলে যাচ্ছে।    মাঠ পর্যায়ের গ্রামে গঞ্জের শিশু কিশোরদের মাঝে যেনো স্কুলে যাবার জন্য এক প্রতিযোগিতার উন্মেষ ঘটেছে।  আপনার শিশুর সু শিক্ষার কথা কেউ ভাবেনি, যতোটা ভেবেছেন মাননীয় প্রধানমন্ত্রী জননেত্রী শেখ হাসিনা। আপনার শিশুর স্কুলের ফি' দিতে না পারার কারনে এবং দুই খানা বই কিনে না দিতে পারার কারনে আপনার সন্তান রয়ে যেতো মূর্খ অচেতন অথর্ব লাচার একজন অশিক্ষিত নাগরিক ।
তাই আজ আওয়ামী লীগ সরকার বিনা পয়সায় বই বিতরনসহ স্কুল ফি' মউকুফ করে  অবৈতনিক শিক্ষা ব্যবস্থা চালু করার কারনে আপনার সন্তানকে স্কুলে পাঠাতে পারছেন। শিক্ষিত হয়ে উঠছে আগামী দিনের ভবিষ্যৎ নাগরিক আপনার বংশের অপ্রস্ফুটিত ফুল। আপনার সন্তান হচ্ছে শিক্ষার আলোয় উদ্ভাসিত, প্রস্ফুটিত। আপনি হচ্ছেন একজন গর্বিত পিতা যার সন্তান জননেত্রী শেখ হাসিয়ার প্রদত্ত শিক্ষা নীতিমালা ও ব্যবস্থার ফল হিসেবে আজ হতে যাচ্ছে একজন শিক্ষিত নাগরিক। আপনার বিবেক আপনার বুদ্ধিমত্তা আপনার সচেতন নাগরিকত্বের বহিঃপ্রকাশ। আপনি নিশ্চয়ই আগামী নির্বাচনে সঠিক সিদ্ধান্ত নিতে ভুল করবেন না। আওয়ামী লীগের সাথে থাকুন। দেশ গড়ার কাজে জননেত্রী শেখ হাসিনার হাতকে আরো শক্তিশালী করে তুলুন। নৌকায় ভোট দিয়ে একটি সুখি সমৃদ্ধশালী বাংলাদেশ গড়ে তুলুন। জয় বাংলা জয় বঙ্গবন্ধু।
মোকতেল হোসেন মুক্তি
মুক্তিযোদ্ধা
সভাপতি
মালদ্বীপ আওয়ামী লীগ
সভাপতি
সময়৭১
সহ সভাপতি
কেন্দ্রীয় কমিটি
বাংলাদেশ আওয়ামী তরুণ লীগ


"সেই রাতের কল্পকাহিনী" সকল মুজিব সৈনিককে এই অসাধারণ ভিডিওটি দেখার অনুরোধ...

পাকিস্তানের আই এস আই, ঘাতক দালাল জামাত শিবির হুজি জে এম বি, হিজবুল তাহরীর ও বি এন পি'র সুইসাইড স্কোয়াড কে মোটা অংকের অর্থ প্রদান করে ২১ শে আগষ্ট গ্রেনেড হামলার মাধ্যমে জননেত্রী শেখ হাসিনাকে হত্যা করার হীন চক্রান্ত ব্যর্থ হবার পর জিয়ার কুপুত্র তারেক, হারিস গং রা কিন্তু বসে নেই। সর্বোপরি আওয়ামী লীগের শেষ ভরসা সজীব ওয়াজেদ জয় ওদের টার্গেট । এ কথা বোধ হয় আঙ্গুল দিয়ে আওয়ামী লীগের বর্তমান প্রশাসনকে দেখিয়ে দেবার প্রয়োজন নেই। ভারতের প্র্যাতঃ মহাত্মা ইন্দিরা গান্ধীকে হত্যা করেছিল তারই নিরাপত্তা বাহিনীর সদস্য। 

যে কথা না বললেই নয়। আমরা সজীব ওয়াজেদ জয়ের নিরাপত্তা চাই। নেত্রী হয়তো বা প্রধানমন্ত্রী বিধায় সবার দৃষ্টি তাঁর দিকেই। সবাই তাঁর নিরাপত্তা নিয়ে ব্যস্ত বা সজাগ আছেন। সজীব আজও বাংলাদেশের কোন বিশাল বড় মাপের কোন নেতা নয় কিন্তু সে আজ জাতির হাল ধরার দৃঢ় প্রত্যয় নিয়ে মাঠে নেমেছেন এই সমাজ, এই জাতির ভাগ্যোন্নয়নে তার মেধা কাজে লাগাবার বাসনায়। সজীব আজ জনসভা করছেন, মানুষকে দু'চার কথা বলতে বুঝাতে পারছেন। মিডিয়ায় ইন্টারভিঊ দিতে পারছেন। পাশাপাশি খালেদার দুর্নীতির দায়ে মুচলেকা দিয়ে দেশান্তরী পুত্রের শোকে বি এন পি মূহ্যমান। কিন্তু ওরা নরপিশাচের চেয়েও ভয়ানক। ওদের ভিতরে সজীবের বিরুদ্ধে প্রতিশোধের এক আগ্নেয়গিরি গুমরে ঘাপটী মেরে আছে। যে কোন সময়ে সে আগ্নেয়গিরি মহা প্রলয়ের অগ্নি স্ফুলিঙ্গ হয়ে আওয়ামী লীগ তথা গোটা জাতিকে আঘাত হানতে পারে। সময় থাকতেই আমাদের সাবধান থাকতে হবে। মাননীয় প্রধানমন্ত্রীর ছেলে হিসেবে সজীবের নিরাপত্তা যথষ্ট নয় বলে আজ চট্টগ্রামের শিবিরের ক্যাডার সকলের অজান্তেই সজীবের পাশে গিয়ে দাড়াতে পেরেছে। প্লীজ সবাই শেয়ার করুন। 

21 August Grenade Attacks on AL Rally