শিক্ষাই জাতির মেরুদন্ড। একটি সুখি সমৃদ্ধশালী জাতি গঠনে শিক্ষাই হচ্ছে মূল চালিকাশক্তি।
যে কোন জাতি গঠনে শিক্ষাই হচ্ছে সফলতার মূল চাবিকাঠি। শিক্ষা ছাড়া কোন জাতি কোন কালেই বিশ্বের দরবারে মাথা উচু করে দাড়াতে পারেনি। শিক্ষা ক্ষেত্রে যে জাতি যতো বড় শিক্ষিত, সে জাতিই বিশ্বের সবচে' সন্মানী ও সুখি । বাঙ্গালী জাতি কেন এতো ৪২ বছর পরেও এতোটা পিছিয়ে থাকবে? যে দেশে ৯ পাশ মহিলা প্রধানমন্ত্রী নির্বাচিত হয়, সে দেশে একজন অশিক্ষিত প্রধানমন্ত্রীর মন্ত্রী পরিষদ থেকে ভবিষ্যত নাগরিকের সুশিক্ষার চিন্তা ও সুদূরপ্রসারী, বৃহৎ, সঠিক পরিকল্পা কি করে জাতি আশা করে?
শিক্ষার ক্ষেত্রে বিগত স্বাধীনতার ৪৫ বছরে কোন রাজনৈতিক দলের সরকার বা সামরিক জান্তার প্রধান বাঙ্গালী জাতির শিক্ষা ব্যবস্থা সংস্কার করে, প্রসাশনিক সকল জটিলতা ঢেলে সাজাতে সক্ষম হয়নি । ১৯৭৫ সালের আগষ্ট মাসে জাতির জনক বঙ্গবন্ধু এই শিক্ষা ব্যবস্থাকে ঢেলে সাজিয়ে এক নবতর রুপ প্রদানের মহা পরিকল্পনা করেছিলেন এবং জাতিরজনক কে এদতবিষয়ে কঠোর পরিশ্রম ও সময় দিয়ে সাহায্য করেছিলেন তৎকালীন শিক্ষা সচিব মরহুম এম, মোকাম্মেল হক। যিনি জাতিরজনকের জীবনের শেষ সভা করেছিলেন ১৪ আগষ্ট রাতে ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের সমাপনি অনুষ্ঠানের আগের রাতে। যদি জাতির জনক কে নির্মমভাবে হত্যা না করা হতো, আমি অন্য কোন বিষয়ে বলবো না, অন্ততঃ জাতি শিক্ষা ক্ষেত্রে অনেক অনেক দূর এগিয়ে যেতে সক্ষম হত। বঙ্গবন্ধুকে হত্যার পর বাঙ্গালী জাতির সবইতো শেষ হয়ে যায়। ৭৫ এর পরে দেশের শিক্ষা ব্যবস্থা, সমৃদ্ধি উন্নয়ন নিয়ে কোন সরকার এতোটা আন্তরিকও ছিলনা, নিজেদের ভাগ্যোন্নয়নের চিন্তা ছাড়া কেউ কল্পনাও করেনি এই অশিক্ষিত জনগোষ্ঠীর ভাগ্যোন্নয়নে সার্বজনীন শিক্ষা ব্যবস্থাচালু করার কথা। এতো সব সহায়ক জনশক্তি, আর্থিক সঙ্গতি, জমি স্থান থাকা সত্বেও অশিক্ষিত বাঙ্গালীর জীবনে চালু হয়নি সুশিক্ষার স্রোতধারা ।
শিক্ষার ক্ষেত্রে বিগত স্বাধীনতার ৪৫ বছরে কোন রাজনৈতিক দলের সরকার বা সামরিক জান্তার প্রধান বাঙ্গালী জাতির শিক্ষা ব্যবস্থা সংস্কার করে, প্রসাশনিক সকল জটিলতা ঢেলে সাজাতে সক্ষম হয়নি । ১৯৭৫ সালের আগষ্ট মাসে জাতির জনক বঙ্গবন্ধু এই শিক্ষা ব্যবস্থাকে ঢেলে সাজিয়ে এক নবতর রুপ প্রদানের মহা পরিকল্পনা করেছিলেন এবং জাতিরজনক কে এদতবিষয়ে কঠোর পরিশ্রম ও সময় দিয়ে সাহায্য করেছিলেন তৎকালীন শিক্ষা সচিব মরহুম এম, মোকাম্মেল হক। যিনি জাতিরজনকের জীবনের শেষ সভা করেছিলেন ১৪ আগষ্ট রাতে ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের সমাপনি অনুষ্ঠানের আগের রাতে। যদি জাতির জনক কে নির্মমভাবে হত্যা না করা হতো, আমি অন্য কোন বিষয়ে বলবো না, অন্ততঃ জাতি শিক্ষা ক্ষেত্রে অনেক অনেক দূর এগিয়ে যেতে সক্ষম হত। বঙ্গবন্ধুকে হত্যার পর বাঙ্গালী জাতির সবইতো শেষ হয়ে যায়। ৭৫ এর পরে দেশের শিক্ষা ব্যবস্থা, সমৃদ্ধি উন্নয়ন নিয়ে কোন সরকার এতোটা আন্তরিকও ছিলনা, নিজেদের ভাগ্যোন্নয়নের চিন্তা ছাড়া কেউ কল্পনাও করেনি এই অশিক্ষিত জনগোষ্ঠীর ভাগ্যোন্নয়নে সার্বজনীন শিক্ষা ব্যবস্থাচালু করার কথা। এতো সব সহায়ক জনশক্তি, আর্থিক সঙ্গতি, জমি স্থান থাকা সত্বেও অশিক্ষিত বাঙ্গালীর জীবনে চালু হয়নি সুশিক্ষার স্রোতধারা ।
তাই আজ আওয়ামী লীগ সরকার বিনা পয়সায় বই বিতরনসহ স্কুল ফি' মউকুফ করে অবৈতনিক শিক্ষা ব্যবস্থা চালু করার কারনে আপনার সন্তানকে স্কুলে পাঠাতে পারছেন। শিক্ষিত হয়ে উঠছে আগামী দিনের ভবিষ্যৎ নাগরিক আপনার বংশের অপ্রস্ফুটিত ফুল। আপনার সন্তান হচ্ছে শিক্ষার আলোয় উদ্ভাসিত, প্রস্ফুটিত। আপনি হচ্ছেন একজন গর্বিত পিতা যার সন্তান জননেত্রী শেখ হাসিয়ার প্রদত্ত শিক্ষা নীতিমালা ও ব্যবস্থার ফল হিসেবে আজ হতে যাচ্ছে একজন শিক্ষিত নাগরিক। আপনার বিবেক আপনার বুদ্ধিমত্তা আপনার সচেতন নাগরিকত্বের বহিঃপ্রকাশ। আপনি নিশ্চয়ই আগামী নির্বাচনে সঠিক সিদ্ধান্ত নিতে ভুল করবেন না। আওয়ামী লীগের সাথে থাকুন। দেশ গড়ার কাজে জননেত্রী শেখ হাসিনার হাতকে আরো শক্তিশালী করে তুলুন। নৌকায় ভোট দিয়ে একটি সুখি সমৃদ্ধশালী বাংলাদেশ গড়ে তুলুন। জয় বাংলা জয় বঙ্গবন্ধু।
মোকতেল হোসেন মুক্তি
মুক্তিযোদ্ধা
সভাপতি
মালদ্বীপ আওয়ামী লীগ
সভাপতি
সময়৭১
সহ সভাপতি
কেন্দ্রীয় কমিটি
বাংলাদেশ আওয়ামী তরুণ লীগ
সভাপতি
সময়৭১
সহ সভাপতি
কেন্দ্রীয় কমিটি
বাংলাদেশ আওয়ামী তরুণ লীগ
No comments:
Post a Comment